মারমা, ম্রো, খেয়াং ও চাক সম্প্রদায়ের মানুষ মিয়ানমারের সৌর বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এ উৎসব পালন করে থাকে।
মার্চের মাঝামাঝিতেই বান্দরবান সদর উপজেলার জামছড়ি ইউনিয়নের থাংখ্রুই পাড়ায় পানির তীব্র সংকট দেখা গিয়েছে।
আদালতের আদেশের পরও প্রশাসনে অবৈধ ইটভাটা ভাঙার তৎপরতা দেখা যায়নি।
স্থানীয়রা জানায়, সড়ক সম্প্রসারণের কথা বলে সড়কের দুপাশের প্রায় ৫ শতাধিক গাছ ইতোমধ্যে কাটা হয়েছে। কিছু গাছের গুঁড়ি এক্সক্যাভেটর দিয়ে উপড়ে ফেলা হয়েছে, যেন গাছ কাটার কোনো চিহ্ন পাওয়া না যায়।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
পাহাড়ের নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে যেতে পারছেন না পর্যটক।
প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব উদযাপনের পর পাহাড়ে জুমের ধানের নবান্নের উৎসব শুরু হতে যাচ্ছে। পাহাড়ি জুম চাষি দের ঘরে ঘরে নবান্ন উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে।
বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব মনে করা হয় প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসবকে।
সম্প্রতি জেলার বিভিন্ন এলাকা ও পাড়ায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পাহাড়ে প্রায় সবকয়টি পানির উৎস ঝিরি-ঝর্ণাগুলো শুকিয়ে গেছে।
ঠিকাদারের ভাষ্য, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে কাজের মোট মূল্যের ১০ শতাংশ কমিশন দিয়ে তিনি এ কাজের অনুমতি নিয়েছেন।
গত বছর বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ভাষার বই এসেছিল। কিন্তু এ বছর এখনো আসেনি। এ ছাড়া, চাকমা-মারমাসহ অন্যান্য ভাষায় দক্ষ শিক্ষক না থাকায় এসব ভাষার বই পড়ানো যাচ্ছে না শিশুদের।
শহীদ মিনারটি তৈরি হয়েছে বান্দরবান আলীকদম উপজেলার তৈনফা মৌজার দুর্গম পাহাড়ের রেংমিটচ্য ভাষীদের ক্রাংচি পাড়ায়
রেংমিটচ্য জনগোষ্ঠীর বাস যে পাড়াটিতে সেখানে পৌঁছাতে আলীকদম বাজার থেকে প্রায় চার ঘণ্টা হাঁটতে হয়। বর্ষায় অর্ধেক পথ ইঞ্জিনের নৌকায় যাওয়ার সুযোগ থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে এই পাড়ায় পৌঁছাতে হাঁটার বিকল্প নেই।
স্থানীয়রা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, বালু তোলার কারণে পারের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। এ ছাড়াও, পানি দূষিত হয়ে তীরবর্তী মানুষদের জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
বান্দরবান সদর উপজেলার টংকাবতী ইউনিয়নের পানছড়ি মৌজার চিনি পাড়ার খেদার ঝিরি এলাকায় গত এক মাস ধরে নির্বিচারে প্রাকৃতিক বনের গাছ কেটে পাচার করা হচ্ছে।
গভীর জঙ্গলে হঠাৎ দূর থেকে দেখা কিংবা শিকারির হাতে ধরা পড়া বাংলাদেশের এই আবাসিক ‘পাখির’ রূপে মুগ্ধ হওয়ার অনেক গল্প শোনা গেলেও একে পোষ মানানোর কোনো ঘটনা এতদিন পর্যন্ত জানা যায়নি।
আজ পর্যন্ত সেখানে কোনো চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মী যাননি। ফলে পাড়ার বয়স্ক ও শিশু থেকে শুরু করে গর্ভবতী মায়েরাও কোনো স্বাস্থ্যসেবা পান না।
পাহাড় ধস, সড়কের দুই পাশের মাটি সরে গিয়ে মাঝে বড় ফাটল, রাস্তার একপাশ ধসে যাওয়ার মতো দৃশ্য চোখে পড়ে সড়কে।