বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আইএমএফ’র ভাষ্য, নতুন করে আমদানি শুল্ক আরোপের ফলে যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে এর প্রভাব দেশটির অর্থনীতিতেও পড়বে।
আগামী জুনে মার্কিন সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশন এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, ‘চীন দৃঢ়ভাবে এমন যেকোনো চুক্তির বিরোধিতা করবে যা চীনের স্বার্থের ক্ষতি করে এবং প্রয়োজনে কঠোর পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে উৎপাদিত গাড়ির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় বিশ্বব্যাপী গাড়ি সরবরাহ ব্যবস্থায় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে।
গত বছর দেশটি ২৬ ট্রিলিয়ন ওনের (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রা) সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিল। এ বছর তা বাড়িয়ে ৩৩ ট্রিলিয়ন ওন বা ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করা হয়েছে।
মাও সেতুং তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, ‘এই যুদ্ধ যত দীর্ঘই হোক না কেন, আমরা কখনো নতি স্বীকার করব না। আমেরিকানরা যত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, আমরা তত দিন লড়ে যাব। চূড়ান্ত বিজয়...
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা শুল্ক থেকে অব্যাহতি পাবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পর চীনের কিছু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্ক বেড়ে ১৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি সতর্ক করে বলেছে, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে টেসলার মার্কিন রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা-বাণিজ্য গত ১৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের বাণিজ্যনীতির কারণে দেশটির ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা শঙ্কিত।
কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ার পর ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তার পরবর্তী লক্ষ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭ দেশ।
চীনের সব পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে চীনের অর্থ মন্ত্রণালয় মার্কিন কয়লা ও অপরিশোধিত তেলসহ কয়েকটি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়।
গত ডিসেম্বরের মতো জানুয়ারিতেও চীনের কারখানাগুলোয় অপ্রত্যাশিতভাবে উৎপাদন কমেছে। ফলে চীন সরকারকে আর্থিক প্রণোদনার উদ্যোগ নিতে হতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ওপেনএআইয়ে ১৫ বিলিয়ন থেকে ২৫ বিলিয়ন বিনিয়োগের জন্য সফটব্যাংক প্রাথমিক আলোচনা করছে।
রয়টার্স বলছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম বড় এলএনজি সরবরাহ চুক্তি।
হোন্ডা বর্তমানে জাপানের দ্বিতীয় ও নিশান তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। দ্রুত পরিবর্তনশীল অটোমোবাইল শিল্পে টিকে থাকার লক্ষ্যে একীভূতকরণের পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে এই দুই শীর্ষ প্রতিষ্ঠান।
গত মার্চে জাপানের এই দুই শীর্ষ প্রতিষ্ঠান বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির বিষয়ে কৌশলগত অংশীদারিত্বের সুযোগগুলো খুঁজে দেখার বিষয়ে একমত হয়।
এখন শাফকাতকে বিদ্যুৎ নিয়ে ভাবতে হয় না। বিদ্যুৎ বিল কমেছে ৮০ শতাংশ। এখন নিজেকে অনেকটা নিরাপদ ভাবছেন তিনি।