প্রায় ২৪ কোটি মানুষের দেশ পাকিস্তানে খুব দ্রুত ‘সৌর বিপ্লব’ ঘটে চলেছে। যদিও দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে দারিদ্র ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
বাংলাদেশি কিছু পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ভারতের স্থলবন্দর ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশি তৈরি পোশাক ও কিছু খাদ্যপণ্য।
সাম্প্রতিক সময়ে ওয়াশিংটন-বেইজিংয়ের পাল্টাপাল্টি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় আকারে বিঘ্ন ও পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে।
ভৌগলিকভাবে চীনের গা-ঘেঁষা ভিয়েতনাম এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন এক যুদ্ধের সম্মুখ সারিতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যামাজন পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত করার আগেই ট্রাম্প প্রশাসন থেকে প্রতিক্রিয়া আসে।
সব আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ববাণিজ্যে উচ্চমাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করেছেন।
অ্যাপল কি শুধুই খরচ কমানোর জন্য বিদেশে পণ্য তৈরি করে নাকি অন্য কোনো কারণও আছে। ভণিতা না করে বললে—আইফোন কি আদৌ যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করা সম্ভব? অ্যাপলের সিইও টিম কুকের এ ব্যাপারে একটি বিখ্যাত বক্তব্য আছে।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আইএমএফ’র ভাষ্য, নতুন করে আমদানি শুল্ক আরোপের ফলে যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে এর প্রভাব দেশটির অর্থনীতিতেও পড়বে।
গতকাল বুধবার ট্রাম্প প্রশাসন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ার পর বিশ্ব বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে বিবিসির অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল ইসলাম মন্তব্য করেন, ‘এসব শুল্ক বিশ্ব...
তবে তার এই পদক্ষেপকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে অভিহিত করেছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান। লাখো মানুষের ওপর এই শুল্কারোপের ভয়াবহ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ট্রাম্প শুল্কের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হতে চলেছে চীন ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন কর আরোপের ফলে আমেরিকার সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্যিক লড়াই আরো জটিল হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর ফলে বিশ্ব বাণিজ্য পরিস্থিতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
অ্যামচ্যাম ইইউ আরও বলেছে, বাণিজ্য সংঘাতের কারণে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়ার এক বিচারক ডেলিভারি চালকের ক্ষতিপূরণ হিসেবে স্টারবাকসকে এই জরিমানার নির্দেশ দেন।
প্রতি ৬০ কেজি চাল ২১ হাজার ২১৭ ইয়েনে বিক্রি করা হবে। চলতি মাসের শেষে এসব চাল বাজারে আসবে।
প্রতিষ্ঠানটি সতর্ক করে বলেছে, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে টেসলার মার্কিন রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা-বাণিজ্য গত ১৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের বাণিজ্যনীতির কারণে দেশটির ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা শঙ্কিত।
কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ার পর ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তার পরবর্তী লক্ষ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭ দেশ।