বর্তমানে শুধুমাত্র রেলওয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই হাসপাতালগুলো থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পদোন্নতির দাবিতে শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। টানা তিনদিন সকাল ১০টা থেকে দুই ঘণ্টা করে তাদের এই ‘কলম বিরতি’ কর্মসূচি চলবে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মীদের হামলায় তিন চিকিৎসকসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুইজন রোগীর মৃত্যুর পর ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তুলেছেন তাদের স্বজনরা।
গত ২১ ডিসেম্বর থেরাপি চলার মধ্যেই একটি মেশিন বিকল হয়ে যায়। পরদিন অন্য একমাত্র চালু থাকা যন্ত্রটি বন্ধ হয়ে গেলে সরকারি এই প্রতিষ্ঠানে রেডিওথেরাপির সব কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
প্রতি বছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ বাংলাদেশি ভারতে চিকিৎসা নিতে যান। ভিসা বিধিনিষেধ দেশের স্বাস্থ্য খাতে সমস্যাগুলোর সমাধান ও বিদেশে যাওয়া রোগীদের দেশে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ এনে দিয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবায় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন নেওয়া অনৈতিক ও অবৈধ বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগ এবং আইসিইউ ও সিসিইউর মতো গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ডগুলো কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
‘বার্ন ইউনিটটি ৩০ শয্যার হওয়ায় শীতকালে জায়গা হচ্ছে না।’
চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে শয্যা না পেয়ে প্রতিদিন অনেক রোগী মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালের কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, আইসিইউর অভাবে দৈনিক মারা যাওয়া রোগীর সংখ্যা কমপক্ষে ১৫।
‘ওয়ার্ডে ২০ জন রোগীর ধারণক্ষমতা থাকলেও বর্তমানে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী থাকায় অনেককে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে।’
হাসপাতালের কর্মকর্তা বলেন, ‘একটি বেড খালি হওয়ার আগেই আরেকটি শিশু আসছে।’
‘আমি নিজেও লাইসেন্সবিহীন হাসপাতালের ভুক্তভোগী। সুতরাং আমি কখনই এ বিষয়ে ছাড় দেবো না।’
‘আমার সন্তানের মৃত্যুর জন্য দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
গত ২৪ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একমাত্র সিটি স্ক্যান মেশিনটি নষ্ট হয়ে আছে।
রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বিকল হচ্ছে এসব যন্ত্র। ডায়ালাইসিস করাতে না পারায় রোগীদের নিয়ে স্বজনরা পড়েছেন বিপাকে।
প্রশিক্ষিত জনবল ও পর্যাপ্ত পরীক্ষা সুবিধার অভাবে আইসিইউ মেশিন চালু করা যায়নি।
ইন্টার্নশিপ ভাতা চালুর দাবিতে কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে কর্মরত ৭৫ ইন্টার্ন নার্স।