যদি টেক্সটে এ ধরনের আলোচনা শুরু হয়, তবে সেই মুহূর্তেই আলোচনা বন্ধ করে অপরজনকে জিজ্ঞেস করুন তিনি ফোন কলে এ বিষয়ে কথা বলতে চান কি না।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুব আজাদের কাছ থেকে জানব ট্রমা বন্ডিং কী, কেন হয় আর এ থেকে বেরিয়ে আসার উপায়।
রোমান্টিক সম্পর্ক যখন এগোতে থাকে, তখন উভয় পক্ষই এক সময় আশা করে যে তারা একে অন্যের বাইরের ও ভেতরের জগত দুটোর সঙ্গেই যুক্ত হবেন।
বিশেষ দিনগুলো আমাদের জীবনের ভালো মুহূর্তের কথা মনে করিয়ে দেয়। প্রিয় মানুষগুলো যদি সেই দিনটির কথা ভুলে বসে থাকেন তবে খারাপ লাগাটাই স্বাভাবিক।
অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন নন বলে দিনের পর দিন ব্রেডক্রাম্বিং চলতে থাকে।
বেশ পুরোনো একটা ধারণা প্রচলিত আছে যে, বিপরীত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দুজনের প্রেমে পড়ার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি।
তাকে সবসময় অসুস্থ সঙ্গীর পাশে থাকতে হচ্ছে, তার স্বাভাবিক জীবন হচ্ছে না অন্যদের মতো, তাকে দায়িত্বও নিতে হচ্ছে বেশি। এসব কারণে সঙ্গীর দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতায় তার প্রতি কি ভালোবাসা কমে গেছে বা যাচ্ছে?
এসব উপহার কি আসলেই বিশেষ কিছু? নাকি কেবল সেইসব স্মৃতি আঁকড়ে ধরে রাখার অজুহাত মাত্র, যা আর কখনোই ফিরে আসবে না?
এমন একটি বিশেষ দিনকে কীভাবে আরও স্মরণীয় করে রাখতে পারেন তা জানাব আজ।
দৈনন্দিন ছোট ছোট কাজ ও আচরণ, যেগুলো আমরা সাধারণত সেভাবে খেয়ালও করি না, সেগুলোর মাধ্যমেই পরিবারের সবার সঙ্গে হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক রাখা যায়।
আপনি যদি ‘জেন জি’ হয়ে থাকেন তবে শব্দটার মানে আপনার জানাই থাকার কথা। আর যদি অন্য জেনারেশনের হয়ে থাকেন তবে মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে বেঞ্চিং আসলে কী।
৭ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিনই ভালোবাসা সম্পর্কিত কোনো না কোনো দিবস আছে।
এখনও দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষকে রান্নার কাজে আগ্রহী হতে দেখা যায় না। রান্না করাটাকে তারা ক্ষেত্রবিশেষে পুরুষের জন্য অসম্মানজনক কাজ হিসেবে দেখেন। অনেক পরিবারে নারীরাও তাদের ছেলে বা স্বামীকে...
কেউ কেউ মজা করে একে ‘বন্ধুর চেয়ে কিছু বেশি, প্রেমিক-প্রেমিকার চেয়ে কিছু কম’ বলে সংজ্ঞা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে এ ধরনের সম্পর্ককে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ‘অসংজ্ঞায়িত’ই রেখে দেওয়া হয়।
কোনো সন্তান বাবা-মাকে ভরণপোষণ দিতে অস্বীকৃতি জানালে বা ভরণপোষণ না দিলে তাদের বিরুদ্ধে বাবা-মা চাইলে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
কেউ কেউ সঙ্গীর পরিবার ও বন্ধুর পরিসর ছোট করে আনার জন্য চাপ দেন, ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন, নিজের মতামত চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন, এমনকি সঙ্গীর ভালো-মন্দের সিদ্ধান্তও নিয়ে থাকেন।
যে কোনো সম্পর্কের রসায়নই বেশ কঠিন একটা বিষয়। আর তা যদি হয় বন্ধুত্ব ও সেখান থেকে হওয়া প্রেমের সম্পর্ক তাহলে বিষয়টি বেশ জটিল হতে পারে।