আসলে বাচ্চাদের নিয়ে বেড়াতে যাওয়াটা দূর থেকে অনেক বেশি ঝামেলার মনে হলেও কিছু কৌশল খাটিয়ে চললে এটি তেমন কোনো বিষয়ই নয়। বরং ঝক্কির চেয়ে আনন্দটাই বেশি হবে।
কো-প্যারেন্টিংয়ের আরেক নাম শেয়ার্ড প্যারেন্টিং।
সংস্কৃতির এই ফারাকটা কীভাবে ধীরে ধীরে খাবার টেবিল থেকে চলন-বলন, ভাষা, কথাবার্তা, পছন্দ-অপছন্দের বহু জায়গায় ছড়িয়ে যায়, তা হয়তো ঠিকভাবে বোঝাও যায় না।
মানুষ তার ফেলে আসা প্রাক্তনের কাছে যান, কিংবা প্রাক্তন উঁকিঝুঁকি দিলে মনের জানালা খুলে দেন। কিন্তু কেন?
অনেক সময় দুটো মানুষ একই ছাদের নিচে থেকেও এত বেশি নিজস্ব জগতে মশগুল থাকে যে তাদের মধ্যে প্রেমিক-প্রেমিকা বা দাম্পত্যের যে বিশেষ অনুভূতিগুলো থাকার কথা, সেগুলো কোথায় যেন কমতে থাকে।
সঙ্গী, স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলি। মনের প্রায় সব কথাই ভাগ করে নিই তাদের সঙ্গে। কিন্তু যদি রাজনৈতিক মতাদর্শে না মেলে তখন আসলে কী হয়, কীই বা করা উচিত?
সম্পর্কে থাকাকালীন বা পছন্দের সঙ্গী বেছে নেওয়ার সময়টাতে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য চোখ খুলে দেখলে এবং খেয়াল করলেই জানতে ও চিনতে পারবেন, সেই মানুষটি আদতে আপনার জন্য গ্রিন ফ্ল্যাগ কি না।
'পাসওয়ার্ড শেয়ারিং’ বিষয়টি নিয়ে অনেক রকম বিতর্ক রয়েছে।
৭ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিনই ভালোবাসা সম্পর্কিত কোনো না কোনো দিবস আছে।
এখনও দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষকে রান্নার কাজে আগ্রহী হতে দেখা যায় না। রান্না করাটাকে তারা ক্ষেত্রবিশেষে পুরুষের জন্য অসম্মানজনক কাজ হিসেবে দেখেন। অনেক পরিবারে নারীরাও তাদের ছেলে বা স্বামীকে...
কেউ কেউ মজা করে একে ‘বন্ধুর চেয়ে কিছু বেশি, প্রেমিক-প্রেমিকার চেয়ে কিছু কম’ বলে সংজ্ঞা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে এ ধরনের সম্পর্ককে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ‘অসংজ্ঞায়িত’ই রেখে দেওয়া হয়।
কোনো সন্তান বাবা-মাকে ভরণপোষণ দিতে অস্বীকৃতি জানালে বা ভরণপোষণ না দিলে তাদের বিরুদ্ধে বাবা-মা চাইলে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
কেউ কেউ সঙ্গীর পরিবার ও বন্ধুর পরিসর ছোট করে আনার জন্য চাপ দেন, ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন, নিজের মতামত চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন, এমনকি সঙ্গীর ভালো-মন্দের সিদ্ধান্তও নিয়ে থাকেন।
যে কোনো সম্পর্কের রসায়নই বেশ কঠিন একটা বিষয়। আর তা যদি হয় বন্ধুত্ব ও সেখান থেকে হওয়া প্রেমের সম্পর্ক তাহলে বিষয়টি বেশ জটিল হতে পারে।
মনোবিদ ইফরাত জাহান বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে অন্যের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে চর্চা করার প্রবণতা অনেক বেশি। অনেকে জানেনই না কোন বিষয়টি ব্যক্তিগত আর কোনটি নয়।’
পরামর্শ দিয়েছেন মনোবিদ শাহরিনা ফেরদৌস।