সন্ধ্যার লাল আভা যখন পানিতে রঙ ছড়ায়, ঢেউ এসে সড়কের কোলে আছড়ে পড়ে, সেই সৌন্দর্য আপনাকে থমকে দাঁড়াতে বাধ্য করবে।
ঢাকা থেকে কুয়াকাটা কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, কোথায় খাবেন, আশপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো কীভাবে ঘুরে দেখবেন—এ নিয়ে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
ঢাকা শহরের ব্যস্ততা থেকে বেরিয়ে একটু স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে চাইলে এটি হতে পারে উপযুক্ত জায়গা।
শত শত বইয়ের দোকানের জন্য বিখ্যাত এই জায়গা।
বিশ্বের মোট বনভূমির অর্ধেকের বেশি রয়েছে মাত্র পাঁচটি দেশে।
ঢাকার সবচেয়ে দূষিত নদীগুলোর একটির এত কাছে হওয়া সত্ত্বেও, এখানকার প্লাবনভূমিগুলো এখনও আশ্চর্যজনকভাবে প্রাণবন্ত।
এই রাজবাড়ির রয়েছে সুপ্রাচীন ইতিহাস।
নদীতে চাঁদের ছায়া দেখতে দেখতে খেতে পারবেন গরম গরম ইলিশ ভাজা।
সেখানে গিয়ে মনে হয়েছিল, ঘড়ির কাঁটা থমকে গেছে।
যদিও আমি সমগ্র ইউরোপেই চষে বেড়িয়েছি, এই ভ্রমণটি আমার কাছে বেশ আলাদা অভিজ্ঞতা মনে হয়েছে।
কবির পৈত্রিক বাড়ি ও তার স্মৃতি বিজড়িত স্থান জুড়ে গড়ে উঠেছে মধুপল্লী।
ব্যস্ত রাস্তা পেরিয়ে পার্কে পা রাখতেই মনে হয় অন্য এক শহরে ঢুকলাম বোধহয়।
এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়, বরং ইতিহাস, নিপীড়ন, প্রতিরোধ এবং বাংলার ঐতিহ্যের এক অনন্য সাক্ষ্য।
বইটিতে মুন্সীগঞ্জের প্রত্নতাত্ত্বিক ও দর্শনীয় ৬২ স্থানের সচিত্র বর্ণনা, অবস্থান, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
অভিযান পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ভার্টিকাল ড্রিমার্সের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন বিশেষ বিশেষ মসজিদগুলো, যার কোনোটি আপনাকে নিয়ে যাবে মোঘল আমলে, আবার কোনোটির চমৎকার নামাজের স্থান দেখে আপনার মন ভরে যাবে।
প্রকৃতির কোলে গড়ে ওঠা অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমির মাঝে এখানকার পার্কে রয়েছে অত্যাধুনিক সব রাইডস...
বেশিরভাগ জায়গাতেই এখন ঈদের ছুটির কারণে এত বেশি ভিড় যে, এই সময়টায় একটু আরাম করে ঘুরে বেড়ানোর মতো জায়গা খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন।