‘আম’ বইটি থেকে কত কিছু যে জানা যায়, তার ইয়ত্তা নেই। আমরা জানি, রামায়ণ ও মহাভারতে আম্রকাননের কথা এসেছে। বৃহদারণ্যক উপনিষদে ‘আম্র’র উল্লেখ আছে।
প্যারিসে থাকাকালে দার্শনিক ও লেখক অঁদ্রে মালরো ও সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সঙ্গে তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। সেসব সুখস্মৃতি তার আনন্দ অর্জন।
কবরীর জীবনে সবচেয়ে বড়ো বিপত্তি ঘটে শামীম ওসমানের মতো খলনায়কের সাথে তাঁর প্রতিনিয়ত টিকে থাকার ধন্ধ।
বলা অসঙ্গত হবে না যে, স্বাধীন কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে এ সংকলন অবতীর্ণ হয়েছিল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়
একজন লেখকের স্নায়ুযুদ্ধের শেষ নেই। শুধু লিখলে তো হয় না, লেখাকে ‘শিল্প হয়ে ওঠা’ লাগে।
এবারের মেলার প্রতিপাদ্য বিষয় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’।
সিরাজ সিকদার কারো চোখে বিপ্লবী কারো চোখে সন্ত্রাসী।
এই সময়ের সঙ্গে অনেক প্রাসঙ্গিক। চরিত্রগুলো সংকটের কথা বলে।
তার কবিতাগুলো প্রভাব রাখতে পারে জ্ঞানে ও ধ্যানে। সারা দুনিয়ার মানবিক সংকটে জিবরান পাঠ হতে পারে ‘অন্ধজনে আলো দান’ এর মতো।
এইসব বয়ানের অভাব পূর্ণ করল স্কট ম্যাকমিলান রচিত আলভী আহমেদ অনুদিত ‘আশার জয়, ফজলে হাসান আবেদ ও বৈশ্বিক দারিদ্র নির্মূলের বিজ্ঞান’ বইটি।
সম্পদ গড়ে তোলা ও আর্থিক ব্যবস্থাপনার ওপর পরামর্শ দেয়ার জন্য খ্যাত এই উদ্যোক্তা সম্প্রতি একটি ইনস্টাগ্রাম রিলে ও 'ডিসরাপটরস' পডকাস্টে এ কথা জানান।
কালো বরফ’কে আমরা নিখাদ পারিবারিক উপন্যাসে আখ্যায়িত করতে পারি। উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্র আবদুল খালেক যার ছোটবেলার নাম পোকা, তিনি দেশভাগের ফলে স্থানচ্যুত।
রোমিলা থাপার মনে করেন, জ্ঞানের অগ্রগতির ক্ষেত্রে প্রশ্নের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রশ্ন না করলে এসবের কিছুই বোঝা যাবে না। এ কারণে তিনি বিভিন্ন সভ্যতা কীভাবে বিবর্তিত হয়েছে তা উন্মোচন ও অনুসন্ধানে...
শতবার্ষিক সংস্করণে সুসম্পাদনার পাশাপাশি সুন্দর একটি অসামান্য ভূমিকা লিখেছেন। আলাপচারিতার পাশাপাশি বইটিতে রয়েছে চিঠিপত্র, জীবনপঞ্জি এবং সুফিয়া কামালের গ্রন্থপঞ্জির তালিকা।
‘দুর্দানা খানের চিঠি'-র সবচেয়ে বড়ো গুণ হচ্ছে এখানে কোনো কৃত্রিমতা নেই, নেই চাপিয়ে দেওয়া ভাব কিংবা ভঙ্গি; এবং এর জন্যে অধিক ভালোবাসার দাবীদার।
জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র যদি জেলা অথবা অন্তত বিভাগীয় পর্যায়ে একটি পাঠাগার মডেল করে, সেটা আরও ফলপ্রসূ হতো। কারণ বর্তমানে স্থায়ী এবং প্রথম সারির পাঠাগারগুলোর অবস্থাই নাজুক। এগুলোকে আগে গতিশীল করাটা জরুরি
শিবলির দোষটা কোথায়? শিবলির দোষ হয়তো একজন ফিলিস্তিনি লেখক হওয়া, একটি ফিলিস্তিনি গল্প বলা।
পদ্মার ইলিশ সেরা-- ব্রান্ডিংয়ে গোয়ালন্দ ঘাটের বিশাল ভূমিকা। হোসাইন মোহাম্মদ জাকির ‘ঘাটের কথা- গোয়ালন্দ’ পাঠে এই ধারণা আরও পোক্ত হলো।