গ্রামজুড়ে উৎসবের আমেজ। মেলা উপলক্ষে গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই অতিথিরা বেড়াতে এসেছেন।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
২ মে পেয়ারা বাগানকে ১ নম্বর ফ্রন্ট এরিয়া ও ভিমরুলিকে সদর দপ্তর করে পূর্ববাংলার জাতীয় মুক্তিবাহিনীর কেন্দ্রীয় ঘাঁটি স্থাপন করা হয়। প্রশিক্ষণের জন্য ভিমরুলিতে খোলা হয় সামরিক স্কুল।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
মুক্তিযুদ্ধে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গলের বাঙালি সুবেদার আফতাব আলীর নেতৃত্বে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের জনপদে গড়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য এক আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। যা আফতাব বাহিনী নামে পরিচিত।
কিংবদন্তিতুল্য এই মানুষটি দিনাজপুরে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ‘জর্জ ভাই’ নামে।
চাঁদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরের বিশাল এক অঞ্চল জুড়ে গড়ে উঠা আঞ্চলিক বাহিনীটি পরিচিত ছিল পাঠান বাহিনী নামে।
‘এরপর ইদু মিয়াই আমাগোরে মাঠ থেকে বের কইরা বকশীবাজার নিয়া গেল। খালি আমরা না, ওই রাইতে ইদু মিয়ার লাইগাই বহু লোক বাঁচার পারছে।’
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই পূর্ববঙ্গকে স্বাধীন করার প্রচেষ্টা শুরু হয় ইনার গ্রুপের মাধ্যমে। পরবর্তীতে পাকিস্তান জন্মের পর পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন করার জন্য গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে...
‘যেহেতু প্রশাসনের মাধ্যমে সাঁইজির আখড়াবাড়ি পরিচালিত হচ্ছে, অতএব তাদের সিদ্ধান্তই মেনে নিতে হবে। আমরা মূল ভুলে নকল নিয়ে ব্যস্ত থাকছি।’
'ভুট্টা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাবনার মানুষ সেদিন মুক্তিযুদ্ধের জন্য সংগঠিত হওয়ার প্রাথমিক ধাপ অর্জন করে'
মূলনীতি চারটি কেন এসেছিল? এসেছিল আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার হিসেবে।
শতবছর পূর্বেও ছিল আজকের মতো শবে বরাতের হালুয়া-রুটি, মিষ্টান্ন, আতশবাজি আর কোথাও বা গরুর গোশত। মসজিদ সাজানো, রাতে জেয়ারত করে বেড়ানো বিভিন্ন মাজার কিংবা কবরস্থানে গিয়ে জেয়ারত করা আত্মীয়-স্বজনের...
পাবনার ভাষা আন্দোলন শুরু হয় ১৯৪৮ সাল থেকেই
'দাদি যখন সুই-সুতোর কাজ করতেন তখন তিনি পাশে বসে দেখতেন। এভাবে তিনি দাদির কাছ থেকে সুই-সুতোর কাজ শিখেছেন'
ভাষিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়কে ধারণ করা একুশের চেতনা বাঙালির মনের ভেতর জাগিয়ে দিয়েছিল রাষ্ট্রবাসনা।
তপংকর চক্রবর্তী জানান, তাদের পরিবারের সঙ্গে জীবনানন্দ দাশের পরিবারের ছিল গভীর সম্পর্ক। ১৯৪৮ সালে জীবনানন্দ দাশের এই চেয়ারটি তার বাবাকে দেন কবির পিসি স্নেহলতা দাশ।