এখনো বাংলাদেশের পাহাড় থেকে সমতল অঞ্চলে আউশ, আমন ও বোরো মৌসুম মিলিয়ে প্রায় তিন হাজারের বেশি জাতের ধানের আবাদ হয়।
হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে কোথাও কৃষকরা রাস্তায় আলু ফেলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন, কোথাও প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে উৎপাদিত আলু গরুকে খাওয়ানোর খবরও এসেছে গণমাধ্যমে।
বৈশাখ মাসের প্রথম সপ্তাহে ক্ষেত থেকে ধান ও ভুট্টা কাটা শুরু হলে কৃষি শ্রমিকরা আবারও কাজের সুযোগ পেতে পারেন।
কৃষকরা জানান, খড়ের বিনিময়ে ধান কাটার বিষয়টি তাদের কাছে একটি উৎসবের মতো লাগে। গতকাল শুক্রবার থেকে পানান বিলে খড়ের বিনিময়ে ধান কাটার এই উৎসব শুরু হয়েছে।
জাদুঘরের দুটি অংশ—একটি সরাসরি মাঠে, অপর অংশটি আলুর প্রদর্শনী।
মেলার প্রতিটি স্টলে ৫০ থেকে ৪০০ জাত ও প্রজাতির ফলজ, বনজ ও সবজির স্থানীয় বীজ প্রদর্শিত হয়।
ঈশ্বরদীতে বেশিরভাগ লিচু গাছে মুকুলের পরিবর্তে দেখা যাচ্ছে নতুন পাতা।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রচুর ফলনের আশা করা হচ্ছে।
তারা মনে করেন, আমদানি বন্ধ হওয়ায় আলুর সরবরাহ আরও কমে গেছে। তাই ক্রেতাদের এখন তুলনামূলক বেশি দামে আলু কিনতে হচ্ছে।
‘ঘন কুয়াশা বা বেশি ঠান্ডা পড়লে সকালে বীজতলায় পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর পানি ঝেরে দিতে হবে।’
আলুর দামের দাদাগিরিতে নিদারুণ বিপাকে পড়া পুরো জনগাষ্ঠীর ভেতর কালু মিয়ার অবস্থাটা বোধ করি একটু বেশিই সঙ্গিন। কারণ আলু খেয়ে যে পয়সা জমানো যায়—পুরো জাতিকে সেই পথ তিনিই দেখিয়েছিলেন।
এডিবির তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে সেচের জন্য প্রায় ১২ লাখ ২০ হাজার ডিজেল পাম্প ও চার লাখ ৩০ হাজারের বেশি বৈদ্যুতিক পাম্প ব্যবহার করা হয়। এটি দেশের মোট কৃষি খরচের ৪৩ শতাংশ।
সম্প্রতি দুবাইয়ে ইউএস সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিলের (ইউএসইসি) সম্মেলনে এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
বৃষ্টির কারণে পেঁয়াজের ক্ষতি হবে, মৌসুম পিছিয়ে যাবে।
কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বাংলাদেশ আম, আনারস রপ্তানি করতে পারে আর্জেন্টিনায়। আলুসহ চিপস রপ্তানির পরিকল্পনা আছে।
‘এ বছর ধানের উৎপাদন ভালো হলেও দাম কমে যাওয়ায় কৃষকরা হতাশ হয়েছেন। ধানের দাম কম থাকলে আগামীতে কৃষকরা ধান চাষে তেমন আগ্রহ দেখাবেন না।’
'কৃষি যন্ত্রপাতি ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ব্যবস্থাকে অধিকতর লাভজনক করা (এফএমডিপি)' শীর্ষক প্রকল্প প্রশিক্ষণে অর্থায়ন করে।
ষড়ঋতুর বাংলাদেশে মাঠে মাঠে পেকে ওঠা সোনালি ধানের অপূর্ব শোভা যে চিত্রময়তা বাঙালির মানসপটে এঁকে দেয়, তার অনেকটা ধরা পড়ে স্বদেশি আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ রচিত আমাদের জাতীয় সংগীতেই।