‘এক চীন’ নীতির পক্ষে বাংলাদেশ দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করছে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

পররাষ্ট্র

'এক চীন' নীতির পক্ষে বাংলাদেশ তার দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ তাইওয়ানের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম অবলম্বন করার আহ্বান জানাচ্ছে।

এ অঞ্চলে ও বাইরে উত্তেজনা বাড়াতে পারে এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে পারে এমন কোনো কাজ করা থেকে সবাইকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।

এতে আরও বলা হয়, 'বাংলাদেশ "এক চীন" নীতির প্রতি তার দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করছে এবং জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্রের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় এ বিবৃতি দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। 

২৫ বছরের মধ্যে প্রথম মার্কিন শীর্ষ রাজনীতিবিদের তাইওয়ান সফর করায় এর প্রতীকী তাৎপর্য আছে। 

চীন এ সফরের তীব্র নিন্দা করেছে। 

আজ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরকে 'এক চীন' নীতি এবং চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সই করা ৩ যোগাযোগ ইশতেহারের গুরুতর লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করেছেন।

Comments

The Daily Star  | English

Who are Iran’s allies? And would any help if the US joins Israel in its war?

So, as the pressure mounts on Iran, has it been left to fight alone? Or does it have allies that could come to its aid?

21m ago