নয়াপল্টন এলাকা ফাঁকা, রাস্তায় চলছে রিকশা সিএনজি

পুলিশ ব্যারিকেড সরিয়ে নেওয়ার পর ঢাকার নয়াপল্টন এলাকায় রিকশা ও সিএনজি অটোরিকশা চলাচল করছে। ছবিটি বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে তোলা হয়েছে। ছবি: শাহীন মোল্লা/স্টার

রাজধানীর ফকিরাপুল ও নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে ব্যারিকেড সরিয়ে নিলেও পল্টন এলাকা দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়নি।

আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে রাস্তায় দুই পাশ দিয়েই কিছু রিকশা ও সিএনজি চালিত অটোরিকশা চলতে দেখা গেলেও ব্যক্তিগত গাড়ি বা বাস চলাচল করছিল না। রাস্তা খুলে দিলেও নয়াপল্টন এলাকায় দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলেনি। তবে হাসপাতাল ও ওষুধের দোকান খোলা পাওয়া গেছে। বিএনপি কার্যালয় থেকে পল্টন থানার দিকে ৫০ মিটার দূরে ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালের কার্যক্রম স্বাভাবিক দেখা গেছে।

বিকেলে ব্যারিকেড সরিয়ে নেওয়ার পর বিএনপির কিছু নেতাকর্মীকে নাইটিঙ্গেল মোড়ে জড়ো হতে দেখা গেলেও সন্ধ্যার পর থেকে ওই এলাকায় দলটির কোনো নেতাকর্মী দেখা যায়নি। এর মধ্যেই ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কিছু নেতাকর্মীকে সড়কে মোটরসাইকেলে 'জয় বাংলা' স্লোগানের সঙ্গে মহড়া দিতে দেখা যায়।

নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান। ছবিটি বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে তোলা হয়েছে। ছবি: শাহীন মোল্লা/স্টার

সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় নয়াপল্টন এলাকা সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এখনো বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন আছেন। বিএনপির কার্যালয় থেকে রাস্তার দুই দিকে আধা কিলোমিটার এলাকাজুড়ে পুলিশের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

গতকাল বুধবার বেলা তিনটার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা–কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষে এ পর্যন্ত একজন নিহত হয়েছেন। পরে বিকেল সোয়া চারটার দিকে পুলিশ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অভিযান শুরু করে। আজও বিএনপির নেতা–কর্মীরা কার্যালয়ে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দিয়েছে।

নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মূল ফটকে তালা। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া আটটার দিকে তোলা ছবি। ছবি: শাহীন মোল্লা/স্টার

রাত সড়ে আটটার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিএনপির কার্যালয়ের ফটক তালাবদ্ধ পাওয়া যায়।

Comments

The Daily Star  | English

Threat of fresh Rohingya influx looms as clashes erupt in Myanmar

Gunfire and explosions were heard late Friday night from villages across the border in Myanmar opposite Whykong union in Teknaf upazila of Cox’s Bazar. Residents, gripped by panic, reported that this was the most intense gunfire they had heard in months.

2h ago