মৌসুমি ব্যবসায়াীরা বলছেন, পাইকারের অভাব, সরকারি দামের সঙ্গে বাজার মূল্যের মিল নেই। তাই সংরক্ষণের বাড়তি খরচে লোকসানের আশঙ্কা করছেন।
প্রতি ১০০ লিচুতে দাম বেড়েছে ৮০-১০০ টাকা।
কোরবানির পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের সীমান্তজুড়ে নজরদারি বাড়িয়েছে বিজিবি
নদীর পানি বেড়ে ঘাটের সংযোগ সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত
শুক্রবার রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোর ৫টা পর্যন্ত নাগেশ্বরীর শোভারকুটি ও শিপেরহাট সীমান্তে রাতজেগে পাহারা দিতে দেখা যায় এলাকাবাসীকে। এ সময় বিজিবি ও আনসার-ভিডিপি সদস্যরাও সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
শূন্যরেখায় যাদেরকে এনে রাখা হয়েছিল তারা সবাই ভারতের আসামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ, ছয়জন নারী এবং এক বছরের এক শিশু ছিল।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য বলছে, পাহাড়ি ঢলের কারণে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়ছে। আজ শনিবার সকাল ৬টায় নদের পানি প্রায় বিপৎসীমা ছুঁয়েছে।
মামলা হয়নি অভিযুক্ত ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় প্রবল বৃষ্টিপাত আর উজান থেকে পাহাড়ি ঢলের পানি আসা বন্ধ হলে তিস্তার পানি নেমে যাবে বলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
গত বুধবার রাতে হামলার ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় তিস্তা ব্যারেজে ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার এবং কুড়িগ্রামের কাউনিয়া পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ বুধবার সকাল ৬টায় কাউনিয়া তিস্তা সেতু পয়েন্টে তিস্তার পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ২৮ দশমিক ৭৬ মিটার যা বিপদসীমার ১ সেন্টিমিটার ওপরে।
‘এই বাঁধের কারণে বন্যা ও নদীভাঙন থেকে ১০টি গ্রামের মানুষ রক্ষা পাচ্ছে। বাঁধটি ভেঙে গেলে আমরা সীমাহীন ক্ষতির মুখে পড়ব।’
চর ও নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট ও আমন ধানের খেত।
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে তিস্তা নদীর পানি। বন্যার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, সেতুটি নির্মাণের জন্য যে বরাদ্দ ছিল তার ৪ ভাগের একভাগ অর্থ ব্যয় করা হয়েছে।