আমি বিশেষ কিছু লিখছি, কিন্তু এটা কাউকে প্রভাবিত করার জন্য না। আমার ভেতরে যে প্রশ্ন জাগে, সেটা নিয়েই লিখি আমি। লেখার মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রকাশ করার চেষ্টা করি।
এমন ঘটনার পরম্পরা দেখলে শিহরিত হবেন দর্শক। এসব ঘটনাবলীর সচিত্র উপস্থাপনায় বাঙালির ত্যাগ এবং গণহত্যার ঘটনাগুলো দৃশ্যমান হবে। বাংলাদেশের মানুষকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বারবার একাত্তরেই ফিরে যেতে হয়।
বেচাকেনা বেড়ে যাওয়ায় সব অভিযোগ ভুলে প্রকাশকদের মুখেও ফুটেছে হাসির ঝলক।
আমাদের দেশে পেশাদারি লেখক হাতেগোনা। বাকিরা অন্যান্য কাজের ফাকে লেখালেখি করেন। সেই সম্মানটুকু তাকে দেয়া উচিত।
আমাদের লেখকরাও অনেক বেশি অস্থির, দীর্ঘ পরিকল্পনায় কাজ করতে দেখা যায় না। কোন বিষয় গুছিয়ে স্থিরভাবে চিন্তা করে না
ভাষাবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক গুরুত্ব প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর অনুবাদ একটি শাস্ত্র হিসেবে উঠে এসেছে। তারপর থেকে অনুবাদ সাহিত্য মূল সাহিত্যের একটি শাখা হিসেবে একটা বিশেষ আসন লাভ করে।
‘শিল্প-সাহিত্যে মেধাবী মানুষ প্রতি বছর আসে না, পরিবর্তন ঘটায় না। দুই-দশক তিন-দশক, চার-পাঁচ দশক পরপর এক-দুজন মেধাবীকে আমরা পাই।’
সবদলের নেতাকর্মীরা মিলে জোটগঠন করে। 'বহুদলীয় নদীখেকো জোট' কাজ করছে সারাদেশে।
বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলা একাডেমির কাছে যে ভূমিকা প্রত্যাশিত-তা তারা কখনোই পালন করেনি। বাংলা একাডেমির চারিত্র্যকাঠামোয় এসবের প্রতিফলন নেই।
বই পড়ায় তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ খুব কম। কিন্তু সম্প্রতি পাঠক থাকুক বা না থাকুক, আমাদের লিখে যেতে হবে, প্রকাশ করে যেতে হবে।
ধর্ষণের ঘটনার যথাযথ শাস্তি হয় না কারণ ধর্ষণের সাথে শক্তির সম্পর্ক আছে। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ও ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে থাকা শিক্ষকরা
জনপ্রিয় মানে পাঠকপ্রিয় হওয়া। সেটা তো দোষের নয়। লেখকের স্বপ্ন থাকে যত বেশি সম্ভব পাঠকের কাছে পৌঁছানো।
কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রকাশনা মানেও কয়েক আগের তুলনায় ইতিবাচক! তবে গড় অবস্থার এখনো উল্লখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি।
পাঠক কমছে না বাড়ছে এরকম কোনো পরিসংখ্যান কিন্তু নেই। এগুলো আন্দাজে বলা।
শামসুর রাহমান লিখেছিলেন – “অদ্ভুত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ।“ এখন বিমানের খোলে চড়ে স্বদেশ যাচ্ছে ভিনদেশে। সমাজে অপরাধ জগৎটা বড় বাড়াবাড়ি করছে।
কবিতা লেখা আর আপাতদৃষ্টিতে দেখতে কবিতার মতো কিছু লেখা এক নয়। ভাষাশিল্পের তো বটেই,আমার কাছে মনে হয় দুনিয়ার সব শিল্পের রাণী হলো কবিতা!
তিতাশ চৌধুরী সারাজীবন সাহিত্য সমাজকে দিয়ে গেছেন, কখনো নেওয়ার কথা ভাবেননি। দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অলক্ত পুরষ্কার দিয়েছেন, তারাও কোনদিন তার অবদানের কথা যথাযথভাবে বলেননি না নজরে আনেননি।
মাত্র ২টি কবিতার বই দিয়েই হেলাল হাফিজ জয় করেছেন অজস্র পাঠকের হৃদয়। বলা যায়, 'ভালো লাগা' একাকীত্বকে সঙ্গী করেই কেটে যাচ্ছে তার জীবন
