যথাযথ প্রক্রিয়ায় আমদানি না করে চোরাই পথে আনা এসব ডিভাইস যাচাই-বাছাই না করেই ব্যবহার করা হচ্ছে দেশসেরা হাসপাতালে। এতে হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীর জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
গতকাল ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২৭৪৮ জন।
প্রশিক্ষণার্থী ৫ জনের মধ্যে ৪ জন আমলা, ১ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর
‘চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় কিট আমদানিকারকরা কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে পারেন।’
চিকিৎসকদের ভাষ্য, হাসপাতালে ভর্তির পর ফাতেমার বেশকিছু শারীরিক জটিলতা দেখা দেয় এবং এতে চিকিৎসার খরচও বেড়ে যায়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তদন্তে এ বিষয়টি উঠে এসেছে।
ঢামেক হাসপাতালে শয্যা স্বল্পতার কারণে সাকিবের মতো অনেক রোগীরই জায়গা হয়েছে মেঝেতে।
এসেনশিয়াল ড্রাগস এখনো গোপালগঞ্জ প্ল্যান্টে স্যালাইন উত্পাদন শুরু করতে পারেনি, যা আগামী বছরের জানুয়ারিতে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মানুষ ও যানবাহনের চলাচল নিয়ন্ত্রণসহ করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে আরোপ করা বিভিন্ন বিধিনিষেধ কার্যকরের ক্ষেত্রে সরকারি সংস্থাগুলো খুব কম তৎপরতা দেখাচ্ছে। ফলে এসব বিধিনিষেধ শুধু কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ...
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের সক্ষমতার যে অবস্থা, তাতে করোনা সংক্রমণ কোনো কারণে অনেক বেড়ে গেলে বা ভারতের মতো কোনো পরিস্থিতি তৈরি হলে বিপর্যয় ঠেকানো সম্ভব হবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কোভিড-১৯ সংক্রমণ আরও বাড়ার আশঙ্কা করে দেশের বড় শহরগুলোকে অন্যান্য অঞ্চল থেকে আলাদা করে কঠোর নজরদারিতে রাখার পরিকল্পনা করছে সরকার।
কোভিড-১৯ এর চিকিত্সায় সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে খরচ অস্বাভাবিক রকমের বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, রোগ নির্ণয় ও ওষুধের খরচের এই পার্থক্যের পেছনে কারণ হলো, জাতীয় কোভিড-১৯ চিকিত্সার...
চলমান বিধি-নিষেধ শিথিল করলে বা পুরোপুরি তুলে নেওয়া হলে মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে দৈনিক করোনা সংক্রমণের সংখ্যা দ্বিগুণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
চলাচলে বিধি-নিষেধ আগামী বুধবার থেকে তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার। তবে এত দ্রুত সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলে তা বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে আবারও সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
দেশে করোনাভাইরাসের আরেকটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই ভ্যারিয়েন্টটির নাম বি.১.৫২৫। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্যে এটি প্রথমবারের মতো শনাক্ত হয়। একই মাসে নাইজেরিয়াতেও পাওয়া যায়...
গত কয়েকদিনে দেশে দৈনিক করোনা শনাক্তের হার ও নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কমায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জনসাধারণের চলাচলের ওপর চলমান বিধি-নিষেধের কারণেই সংক্রমণের গতি কমতে শুরু করেছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যখন প্রায় সারাদেশে সর্বোচ্চ ঝুঁকি তৈরি করেছে ঠিক সেই সময় দৈনিক নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা কমে গেছে। আক্রান্ত অনেকেই শনাক্তের বাইরে থেকে গেছেন। যে কারণে অনেকে নিজের অজান্তেই অন্যদের...
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে চলতি মাসের ৬ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিলের মধ্যে দেশের ৫৪টি জেলাকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।