রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
রাজস্ব বোর্ডের তথ্য বলছে—চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে রাজস্ব আদায় বেড়েছে দুই দশমিক ৭৬ শতাংশ।
মার্চে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে নয় দশমিক ৭০ শতাংশ হয়। ফেব্রুয়ারিতে ছিল নয় দশমিক ৩৮ শতাংশ।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক আদায় হয়েছিল এক হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা। এটি আমদানি শুল্ক থেকে বাংলাদেশের মোট আয়ের প্রায় দেড় শতাংশ।
‘এটা বেশ বড় তদন্ত। শুধু দুবাইয়ে তদন্ত করেই কাজ শেষ হচ্ছে না। আমরা যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও অন্যান্য দেশেও কাজ করছি।’
গত ফেব্রুয়ারিতে মজুরি প্রবৃদ্ধি কমেছে। ছাড়িয়ে গেছে মূল্যস্ফীতিকে। ফলে মানুষের প্রকৃত আয় আরও কমেছে। ক্রমবর্ধমান খরচের মধ্যে কম আয়ের মানুষের জীবন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
ওএমএস কর্মসূচিতে সরকার দুই হাজার চার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
স্থিতিশীল সময়েও রাজস্ব বোর্ড বার্ষিক করের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি। বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এ বছরের বাকি পাঁচ মাসে রাজস্ব আদায় ২৮ শতাংশের মতো বাড়াতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বাস্থ্যসেবা প্রায় পুরোপুরি ঢাকা-কেন্দ্রিক হওয়ায় সারা দেশ থেকে এই শহরে রোগীদের ভিড় বাড়ছে। দেশের অন্যান্য জায়গায় ন্যূনতম চিকিৎসা সুবিধাও পাওয়া যায় না। ফলে রাজধানীর...
সম্প্রতি জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ (এনপিএ) পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভায় গ্রাহকের মধ্যে আস্থা বাড়াতে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েছে।
গত অর্থবছরের একই সময়ে উন্নয়ন খরচের পরিমাণ ছিল ২০ হাজার ৬০৯ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়নের সাড়ে সাত শতাংশ।
‘এখানে আমাদের কিছুই করার ছিল না। টাকা দেবো না—এমন বলার কোনো উপায় ছিল না।’
ঋণের মূল পরিশোধ ৩১ শতাংশ বেড়ে ৬৮৫ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। সুদের খরচ ১৭ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪৪১ মিলিয়ন ডলার।
‘যোগ্য ব্যক্তি বাছাইয়েও ত্রুটি আছে। ফলে সুবিধাবঞ্চিতদের পরিবর্তে অনেক অযোগ্য ব্যক্তি ভাতা পাচ্ছেন।’
একনেক সংশোধনের পর প্রকল্পের মোট খরচ এখন দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৩৮১ কোটি টাকা। এটি প্রাথমিক খরচ ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা থেকে ছয় হাজার ৬০৪ কোটি টাকা বেশি।
বৈশ্বিক সুদের ক্রমবর্ধমান হার ও প্রচুর বিদেশি ঋণ নেওয়ার প্রেক্ষাপটে গত জুলাই ও আগস্টে বিদেশি ঋণ পরিশোধের খরচ এর আগের বছরের তুলনায় ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৫৮৯ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-আগস্টে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ৪২ হাজার ১০৬ কোটি টাকা আদায় করেছে।
এনবিআর কর্মকর্তাদের মতে—দেশীয় শিল্পায়নের সুবিধার্থে, রপ্তানি আরও সহজ করতে ও নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এসব ছাড় দেওয়া হয়।