রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, তুলনামূলকভাবে কম কর্মী নিয়োগ করেও কিছু খাতে বেশি মূল্যের পণ্য উৎপাদন হচ্ছে। এতে নতুন কর্মসংস্থান না হলেও জিডিপিতে বড় অবদান রাখা সম্ভব হচ্ছে।
বিদায়ী অর্থবছরে সরকার চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা কর আদায়ের লক্ষ্য রাখলেও শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা করে।
‘কর সংশোধনের এখতিয়ার রাজস্ব বোর্ডের আছে। তবে অতীতে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অন্তত অংশীদারদের সঙ্গে তারা কথা বলেছেন। এবার আমরা পুরোপুরি অন্ধকারে।’
‘প্রচুর জরিমানাসহ এই সুবিধাটি চলমান থাকতে পারে। কারণ, আবাসন ব্যবসায়ীরা চলমান অর্থনৈতিক মন্দা থেকে বাঁচতে সহায়তার অনুরোধ করেছেন।’
আগামী ২ জুন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট পেশ করার কথা আছে। সেখানে প্রস্তাবিত উদ্যোগগুলোর কথা তিনি জানাবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এর মধ্যে থাকছে ব্যবসার খরচ কমানো ও...
পরিবেশবান্ধব বিকল্প, পোড়া মাটির প্লেট, গাছের উপকরণ ও পচনশীল উপাদানের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট মওকুফ করা হতে পারে।
গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তৈরি শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, বৈষম্য পরিমাপের পদ্ধতি গিনি সহগ ২০১৬ সালে শূন্য দশমিক ৪৮ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে শূন্য দশমিক ৪৯৯...
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট থেকে এটি শুরু হয়েছে।
কর না দিলে রাজস্ব ঘাটতি হয়।
প্রাক্কলন অনুসারে, আগামী অর্থবছরে চলতি মূল্যে জিডিপি ৫১৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে (৬৩ লাখ ১৫ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা) পৌঁছাবে।
গত ১৫ বছরের মধ্যে এটি ছিল এডিপি বাস্তবায়নের সর্বনিম্ন হার। এমনকি ২০২০-২১ অর্থবছরের যখন বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারি তীব্র ছিল, সেই সময়েরই তুলনায়ও কম।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য বলছে—গত জানুয়ারি পর্যন্ত টানা ৩৬ মাস ধরে মূল্যস্ফীতির চাপ চলছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ধারাবাহিকভাবে মজুরি বাড়ানো হলেও সেই বাড়তি টাকা ঢুকে যাচ্ছে...
গত মাসে সরকার প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার ঋণ পেয়েছে। এর আগের পাঁচ মাসের ঋণ পাওয়ার গড় ছিল ৩০৯ মিলিয়ন ডলার।
রেস্তোরাঁ, বিস্কুট ও কেক, আচার ও টমেটো সস, কাপড়, দর্জির দোকান, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন ও টাওয়েল, মিষ্টি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, নন-এসি হোটেল, চশমা, সানগ্লাস, মোটর ওয়ার্কশপ ও লুব্রিকেন্ট তেলের ওপর ৫...
গত আগস্টের গোড়ায় ইন্টারনেট বন্ধ, এরপর আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও শ্রমিক অসন্তোষের কারণে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে রাজস্ব আদায়ও কমে।
সামগ্রিক অস্থিরতার মধ্যে ২০২৪ সালে চাকরির বাজার ভালো ছিল না।
গত অর্থবছরের একই সময়ে খরচের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ।
‘সরকার হয়তো খাদ্যশস্য মজুদের সংকটে ভুগছে।’