অনেকেই আজও দিশাহীন, বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ সময় সুন্দরবনের নদী ও খালের মাছ ডিম ছাড়ে। তাছাড়া বর্ষাকালে সুন্দরবনের গাছের ‘রিজেনারেশন’ হয়। তাই এই সময়ে সুন্দরবনকে সুস্থ রাখতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১৯৭১ সালের ২০ মে। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর সেদিন পরিণত হয়েছিল এক নির্মম ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের স্থানে—যেখানে দিনের আলোয় ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল হাজার হাজার মানুষকে।
এই ‘আত্মঘাতী উন্নয়নের কালে’ বাসযোগ্যতার প্রশ্নে এখনো এ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বী বিরল। এখানে এখনো প্রাণভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ আছে। আছে মাছের প্রাচুর্য। আছে মায়া।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততার তারতম্য, চিংড়ি ঘেরের গভীরতা কমে যাওয়া, নিম্নমানের চিংড়ির পোনা, অপর্যাপ্ত পানি সরবরাহ ও নিষ্কাশনের অব্যবস্থা এবং মাটি ও পানির শক্তি লাশের কারণে...
মেলার প্রতিটি স্টলে ৫০ থেকে ৪০০ জাত ও প্রজাতির ফলজ, বনজ ও সবজির স্থানীয় বীজ প্রদর্শিত হয়।
একসময় চিংড়ি দেশের গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য ছিল।
মোট ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৩ হাজার ৭৯৬ জন।
গ্রামগুলো লবণমুক্ত হতে অন্তত ৮-১০ বছর লেগে যাবে...
স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে অন্তত ৫-৭ ফুট পানি বেশি হয়েছিল করমজলে।
শুধু বাগেরহাট জেলাতেই মৎস্য সম্পদের ক্ষতির পরিমাণ ৪৬৭ কোটি টাকা।
দুপুরের জোয়ারে শিবসা নদীর পাশে নলিয়ানের ও কালাবগির পাশে ঝুলন্তপাড়াসহ বেশ কিছু জায়গা তলিয়ে গেছে।
যতদিন বাঁচবেন, নিজের শখের এই কাজ চালিয়ে যাবেন বলেই জানালেন তিনি।
‘এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ করেছি। এত ঝুঁকি নেওয়ার মতো টাকা আমার নেই।’
গত মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা শহরে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৯৬ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে ১৬০ মেগাওয়াট। বাকি ৩৬ মেগাওয়াটের লোডশেডিং ছিল শহরে।
এক সময়ের বিশাল এই নদীগুলো জিম্মি হয়ে গেছে লোভ আর অবহেলার কাছে।
প্রতিনিয়ত দখলে সংকুচিত হচ্ছে ময়ূর নদের আয়তন। দূষণে পানির চেহারা কুচকুচে কালো। জলজ প্রাণী বেঁচে থাকার মতো দ্রবীভূত অক্সিজেনও (ডিও) নেই। একসময়ের খরস্রোতা নদটি এখন এক মরা খাল। বাঁধ দেওয়ার ফলে এটি...