ঈদে ফ্যান্টাসি কিংডমের বিশেষ আয়োজন

ফ্যান্টাসি কিংডমের গেট। ছবি: ফ্যান্টাসি কিংডম কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পাওয়া
ফ্যান্টাসি কিংডমের গেট। ছবি: ফ্যান্টাসি কিংডম কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পাওয়া

এবারের ঈদের আনন্দকে পরিপূর্ণ করতে পারে ঢাকার খুব কাছেই, সাভারে অবস্থিত বিনোদন কেন্দ্র 'ফ্যান্টাসি কিংডম।'

এ বছরের ঈদের আয়োজনে ফ্যান্টাসি কিংডম কর্তৃপক্ষ ৭ দিনের বিশেষ আয়োজনের ব্যবস্থা রেখেছে, যেখানে রয়েছে সংগীতানুষ্ঠান, ফ্যাশন, ডিজে ও গেম শো।

প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফ্যান্টাসি কিংডমে বেশ কিছু বিশ্বমানের বিনোদন সেবা ও উত্তেজনাপূর্ণ রাইড রয়েছে। এখানে আছে রোলার কোস্টার, সান্তা মারিয়া, ম্যাজিক কারপেট, ইজি ডিজি ও জায়ান্ট স্প্ল্যাশের মতো বিভিন্ন রোমাঞ্চকর রাইড, যা ঈদের আনন্দকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিতে পারে।

ফ্যান্টাসি কিংডম কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, বড়দের জন্য রাইডের পাশাপাশি শিশুদের জন্য বর্ণীল গেম জোন ও কিছু আনন্দদায়ক রাইডও রয়েছে এখানে।

বিজ্ঞপ্তি তথ্যমতে, ব্যস্ত জীবনের একঘেয়েমি দূর করতে ওয়াটার কিংডমের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাইড—ওয়েভ পুলের কোনো জুড়ি নেই। এই রাইডটিতে কৃত্রিমভাবে তৈরি ঢেউয়ের ব্যবস্থা রয়েছে, যা সবার জন্য প্রশান্তি এনে দিতে পারে। এখানে আরও রয়েছে স্লাইড ওয়ার্ল্ড, ফ্যামিলি পুল, টিউব স্লাইড, লেজি রিভার, মাল্টিস্লাইড, ওয়াটারফল, ডুম স্লাইড, লস্ট কিংডম ও ড্যান্সিং জোনের মতো উপভোগ্য বিনোদন ব্যবস্থা।

মূল বিনোদন কেন্দ্রের পাশে দেশের ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে 'হেরিটেজ পার্ক।' এখানেও রয়েছে বেশ কিছু রাইড। দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার পাশাপাশি রাইডগুলোও উপভোগ করতে পারেন দর্শনার্থীরা। এখানে রয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, আহসান মঞ্জিল, চুনাখোলা মসজিদ, কান্তজির মন্দির, জাতীয় সংসদ ভবন, সাতগম্বুজ মসজিদ ও পাহাড়পুরের বৌদ্ধ মন্দিরের আদলে তৈরি স্থাপনা।

ফ্যান্টাসি কিংডমে আরও আছে দেশের প্রথম গো-কার্ট রেসিং ট্র্যাক, যেটি বিশ্বখ্যাত ফর্মুলা ওয়ান রেসিংয়ের মতো করে তৈরি করা হয়েছে। 'এক্সট্রিম রেসিং' নামে পরিচিত এই ট্র্যাকটি গাড়ির রেসের ভক্তদের জন্য উপভোগ্য একটি বিনোদন কেন্দ্র বলে দাবি করেছেন কর্তৃপক্ষ।

 

Comments

The Daily Star  | English

Shahjalal International Airport Terminal-3: Operations face further delay

The launch of Dhaka airport’s third terminal faces a further delay, as the Civil Aviation Authority of Bangladesh (CAAB) is still negotiating an operation and maintenance agreement -- a prerequisite for starting services -- with a Japanese consortium.

10h ago