অপরাধ ও বিচার

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় শামসের জামিনের মেয়াদ বেড়ে ১২ জুন

গত ৩ এপ্রিল একই আইনে শাহবাগ থানায় দায়ের করা আরেকটি মামলায় ঢাকার আরেকটি আদালত থেকেও জামিন পান শামস।
শামসুজ্জামান। ছবি: প্রথম আলোর সৌজন্যে

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে তেজগাঁও থানায় দায়ের করা মামলায় প্রথম আলোর প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসের জামিনের মেয়াদ আগামী ১২ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছেন আদালত।

মামলায় শামস আজ বৃহস্পতিবার তার আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে স্থায়ী জামিন চাইলে ঢাকা মহানগর হাকিম আহমেদ হুমায়ুন কবির এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ৯ এপ্রিল ঢাকার আরেকটি আদালত থেকে শামস ১ মে পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পান। গত ৩ এপ্রিল একই আইনে শাহবাগ থানায় দায়ের করা অপর মামলায় ঢাকার আরেকটি আদালত থেকেও জামিন পান শামস।

গ্রেপ্তারের ৫ দিন পর গত ৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় কারাগার থেকে মুক্তি পান শামস।

রমনা থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর ৩০ মার্চ তাকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠান।

মামলায় প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমানসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়।

গত ২৯ মার্চ ভোররাত ৪টায় শামসকে সাভারে তার বাসা থেকে সাদা পোশাকে তুলে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

তেজগাঁও থানায় এক যুবলীগ নেতা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার ২ ঘণ্টার মধ্যেই তাকে আটক করা হয়। তবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয় আটকের প্রায় ২০ ঘণ্টা পরে দায়ের হওয়া রমনা থানার মামলায়।

গত ২ এপ্রিল বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ মতিউর রহমানকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন দেন এবং নতুন করে জামিনের জন্য ৬ সপ্তাহ পর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির হতে বলেন।

হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় গত ৩ মে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত জামিন পান তিনি।

Comments

The Daily Star  | English

Horrors inside the Gaza genocide: Through a survivor’s eyes

This is an eye-witness account, the story of a Palestinian in Gaza, a human being, a 24-year-old medical student, his real human life of love and loss, and a human testimony of war crimes perpetrated by the Israeli government and the military in the deadliest campaign of bombings and mass killings in recent history.

6h ago