নির্বাচনকেন্দ্রিক অপপ্রচার রোধে ইসিকে সহায়তা দিতে চায় ফেসবুক

ফেসবুকে অপপ্রচার, ঘৃণামূলক মন্তব্য, সাম্প্রদায়িকতা লঙ্ঘন হয়; এমন ধরনের কনটেন্ট মুছে সহযোগিতা করতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
নির্বাচনকেন্দ্রিক অপপ্রচার রোধে ইসিকে সহায়তা দিতে চায় ফেসবুক
ছবি: সংগৃহীত

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্রিক অপপ্রচার রোধে নেগেটিভ (নেতিবাচক) কন্টেট ব্লকের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দিতে চায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক।

তফসিল ঘোষণার পর থেকে ফেসবুকে অপপ্রচার, ঘৃণামূলক মন্তব্য, সাম্প্রদায়িকতা লঙ্ঘন হয়; এমন ধরনের কনটেন্ট মুছে সহযোগিতা করতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

আজ বৃ্হস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ফেসবুকের ৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বপ্রণোদিত হয়ে কমিশনের কাছ থেকে এ বিষয়ে সময় চেয়েছেন।

মূলত সিইসির সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও পরে কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথের নেতৃত্বে পৌঁনে এক ঘণ্টার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠক শেষে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, 'আজকে আমরা ফেসবুকের একটা টিমের সঙ্গে মিটিং করেছি। আমাদের যে টেকনিক্যাল লোক আছে, তাদের নিয়ে বসেছিলাম। কারণ এখানে কিছু টেকনিক্যাল ব্যাপার ছিল। মূলত ব্যাপারটা ছিল ফেসবুকে যেসব অপপ্রচার হয়, সেই অপপ্রচারগুলো কীভাবে রোধ করা যায়। বিশেষ করে ঘৃণামূলক মন্তব্য, সাম্প্রদায়িকতা বা অন্যান্য যেসব ভায়োলেশন হয়। সেগুলো তারা ডিলিট করবে, রিমুভ করে দিবে, ব্লক করবে। মূলত এই ছিল মিটিংয়ের বিষয়বস্তু।'

আজকের আলোচনাকে প্রাথমিক আলোচনা উল্লেখ করে সরকারি এই কর্মকর্তা বলেন, 'পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশনের একজন ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা হবে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জন্য। তারা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। আমাদের কাছে যেটা নেগেটিভ প্রতীয়মান হবে আমরা তাদেরকে জানাব, তারা সেটা রিমুভ করে দেবে।'

শুধু নির্বাচনকেন্দ্রিক বিভিন্ন কনটেন্ট বিষয়ে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'তফসিল ঘোষণা পর এই কার্যক্রম শুরু হবে।'

 

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

16h ago