চালু হয়েছে এনআইডি সার্ভার, থ্রেট থাকায় বন্ধ রাখা হয়েছিল: এনআইডি মহাপরিচালক

চালু হয়েছে এনআইডি সার্ভার, থ্রেট থাকায় বন্ধ রাখা হয়েছিল: এনআইডি মহাপরিচালক
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর | ছবি: টেলিভিশন থেকে নেওয়া

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সার্ভার পুনরায় চালু হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য সকাল থেকে সার্ভারটি বন্ধ ছিল।

আজ বুধবার দুপুরে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, 'নির্বাচন কমিশন সব সময় চেষ্টা করে এটাকে সচল রাখার জন্য। ১৪ আগস্ট রাত ১২টার দিকে আমরা এটা বন্ধ করে দিয়েছি। কারণ মেইনটেন্যান্স থেকে আমাদের কিছু মেসেজ এলো, কিছু থ্রেট আসতে পারে। আজ দুপুরে চালু করা হয়েছে।'

এক প্রশ্নের জবাবে প্রকল্প পরিচালন জানান, 'আমাদের সিকিউরিটি অপারেশন সেন্টার আছে, যেটা সব সময় কাজ করে। কিছু মাইনর থ্রেট আমরা দেখেছি। এগুলো যে কোনো সময়ই আসতে পারে। যে থ্রেট দেখেছি, সেগুলো নেগোশিয়েট করার মতো। আজকে আমরা সবগুলো থ্রেট ইভালুয়েট করলাম। নেগোশিয়েট করা হয়েছে। এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি, সার্ভার চালু করা নিরাপদ। দুপুর ২টার আগে থেকেই চালু করা হয়েছে।'

আজকে সকাল থেকে এনআইডি সেবা নিতে এসে মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়েছে। বিষয়টি আগে জানানো হয়নি কেন প্রশ্ন করা হলে হুমায়ূন কবীর বলেন, 'আমরা ১৭১টি প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দিয়েছি যে, পরবর্তীতে না জানানো পর্যন্ত তারা সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন। পাবলিকলি যদি আমি বলি এটা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাহলে একটা প্যানিক সৃষ্টি হতে পারে। প্যানিক মিনিমাইজ করার জন্য...আজকে সকাল থেকেই আমরা এটা চালু করার চেষ্টা করেছি।'

'তাদের (সেবা গ্রহীতা) যে কষ্ট হয়েছে সেটা আক্ষরিক অর্থে খুব বেশি না। যদি বড় ধরনের মেইনটেন্যান্স বা লুপ হোল হয়ে যেত...তার থেকে বেটার অবস্থায় আমরা আছি,' বলেন তিনি।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh alleges border abuse by BSF

Those pushed-in allege torture, abuses in India

A Bangladeshi woman has alleged that India’s Border Security Force (BSF) tied empty plastic bottles to her and her three daughters to keep them afloat, then pushed them into the Feni river along the Tripura border in the dark of night, in a chilling account of abuse at the border.

7h ago