আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ‘অফিসিয়াল নথি হাতে আসার পর সিদ্ধান্ত’: সিইসি

গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেছেন, 'এখনো গেজেট আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। অফিসিয়াল নথি হাতে আসার পর আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবো।'

আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।

এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, 'প্রজ্ঞাপনটা আসতে দেন। আমরা গেজেটের জন্য অপেক্ষা করছি। অবশ্যই ইলেকশন কমিশন এই দেশের জন্য কাজ করি। এ বিষয়ে আমরাও ইক্যুয়ালি কনসার্ন। যখন আকাশে সূর্য উঠে যাবে, পরিষ্কার দেখতে পারবেন।'

কার্টার সেন্টারের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'গত তিন নির্বাচনে কার্টার গ্রুপ পর্যবেক্ষক হিসেবে আসেনি। এবার আসার আগ্রহী। আমরা স্বাগত জানিয়েছি। বলেছি, অভিজ্ঞতা যাদেরই আছে সবাইকে আমরা আমন্ত্রণ জানাব। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যারাই কাজ করে তাদের আমরা উদ্বুদ্ধ করি।'

তিনি আরও বলেন, 'বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সঙ্গে কার্টার সেন্টার কথা বলেছে। তারা জানালেন, সবাই এই নির্বাচন কমিশনের প্রতি নিজেদের আস্থার কথা জানিয়েছে। আগামী নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি কেমন তারা জানতে চেয়েছেন। আমরা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে যে ওয়াদা করেছি, তা পালনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত করেছি।'

কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধি দলের প্রধান জোনাথন স্টোনস্ট্রিট বলেন, 'আমাদের দল নির্বাচন পূর্ববর্তী মূল্যায়নের জন্য অংশীদারদের সঙ্গে বৈঠক করছি। তার অংশ হিসেবে আজ সিইসির সঙ্গে আমাদের প্রতিনিধি দল বৈঠক করেছে। এর আগেও ১৯৬৮ ও ২০০১ সালে কার্টার সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। আমরা বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময়কে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে থাকি।'

 

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh trade deficit July-August FY25

Trade deficit narrows 2.6% in July-April

The country’s trade deficit narrowed by 2.60 percent in the first ten months of the current fiscal year compared to the same period a year ago, thanks to a rise in export earnings coupled with subdued imports..During the July-April period of fiscal year (FY) 2024-25, the trade gap was $18.

3h ago