আইসিসি সহযোগী সদস্য দেশ হওয়ায় হরহামেশা বড় দলগুলোর বিপক্ষে খেলারই সুযোগ পায় না সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেই আমিরাতের বিপক্ষেও জিততে বিস্তর পেরেশান হতে হলো নুরুল হাসান সোহানদের।
উড়তে থাকা বাংলাদেশের ওয়ানডে দলকে জোর ধাক্কায় মাটিতে নামাল জিম্বাবুয়ে। বুঝিয়ে দিল কোন বাস্তবতায় আসলে দাঁড়িয়ে তামিম ইকবালের দল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে লড়াইবিহীন হারের পর আবার বিষয়টি আলোচনায়। বিস্ফোরক ইনিংসে (২৮ বলে ৬১) ক্যারিবিয়ানদের রানকে দুশোর কাছে নিয়ে যাওয়ায় রভম্যান পাওয়েলের পেশিবহুল শরীরকে ইঙ্গিত...
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১৯৩ রানের লক্ষ্যে শুরুতে ৩ উইকেট হারানোর পরই যেন হার মেনে নিয়ে ব্যাট করে গেল বাংলাদেশ দল!
টসটা হেরে যাওয়ার পরই ঘিরে ধরেছিল শঙ্কা। রানে ভরপুর উইকেটে কোথায় না কোথায় গিয়ে থামে শ্রীলঙ্কা! ব্যাট করার জন্য আদর্শ উইকেটে প্রচণ্ড গরমে প্রথম সেশন পর সেকারণেই বাহবা দেওয়ার মতো পারফরম্যান্স ছিল...
এবার চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও ভালো পারফরম্যান্স ছিল প্রত্যাশিত। কিন্তু রাকিবুল হাসানের দল করতে পারল না বলার মতো কিছুই।
দিনের ম্যাচে রান পেতে ধুঁকেছেন ব্যাটসম্যানরা। কিন্তু একই উইকেট সন্ধ্যার পর আচরণ করেছেন ভিন্ন। রান এসেছে বেশ ভালো গতিতেই।
স্বাগতিকদের ব্যাটসম্যানদের দেখে বোঝা দায় এটা টেস্ট ম্যাচ কিনা!
একজন ওপেনার পাওয়ার প্লেতে মারতে পারেননি একটিও বাউন্ডারি। প্রথম বাউন্ডারি মারতে পারেন ইনিংসের দশম ওভারে গিয়ে।
গাণিতিক হিসেবে যদিও আছে সেমিফাইনালের আশা। লিখে দেওয়া না গেলেও অনেকগুলো যদি, কিন্তুর সমীকরণে সেটা প্রায় অসম্ভব ব্যাপারই। এই অবস্থায় বাকি দুই ম্যাচ থেকে আসলে কি পাওয়ার আছে?
শারজাহর উইকেট থেকে রান বের করা বেশ কঠিন। এতে কি আছে মিরপুরে শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সঙ্গে কোন মিল? খানিকটা তলিয়ে দেখা যাক।
সোমবার মিরপুর মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় শুরু বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের শেষ ম্যাচের উইকেট নাটকীয় বদলের সম্ভাবনা কম। আরেকটি ঘূর্ণি উইকেটে দুদলের ব্যাটসম্যানদের খাবি খাওয়ার...
বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ১৩১ রানের জবাব দিতে নেমে শুরুতেই মহাবিপদে পড়েছে অজিরা।
১৬৭ রানের লক্ষ্য। ওভারপ্রতি গড়ে দরকার ৮.৩৫ রান। টি-টোয়েন্টিতে আহামরি কঠিন কোনো সমীকরণ নয়।
সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ১৬৬ রান তুলেছে স্বাগতিকরা।
সফরকারীদের সংগ্রহ ৩০ ওভারে ২ উইকেটে ১৮৩ রান।
সফরকারীদের সংগ্রহ ১৪ ওভারে ১ উইকেটে ৮৮ রান।
৫ ওভারে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৭২ রান।