দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, টিউলিপ যতই বলুন তিনি ব্রিটিশ নাগরিক, আমাদের কাগজপত্র অনুযায়ী তিনি বাংলাদেশি নাগরিক।
হলফনামায় তিনি ২১ দশমিক ৯১ একর জমি বা ৩১ লাখ টাকার বেশি সম্পদের তথ্য গোপন করেছিলেন বলে জানিয়েছে দুদক।
দুবাইয়ের এমিরেটস এনবিডি ব্যাংকে জিশান মির্জার নামে রাখা ১ লাখ ৬২ হাজার ৬৮২ দিরহাম জব্দের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
ফ্ল্যাটটি তিনি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে গুলশান-২ এর ৭১ নম্বর রোডের একটি ফ্ল্যাট নিয়েছেন।
দুদক জানায়, গোলাপের অঘোষিত সম্পদের পরিমাণ ৬৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
তার নামে থাকা ৪৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এই অংকের লেনদেন হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে ৩৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও আছে।
দুদকের সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, জব্দ করা কাগজপত্র তদন্তে উল্লেখযোগ্য সহায়তা করবে
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৩৪ কোটি টাকার লেনদেনের খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দুদক।
আজ রোববার কমিশনের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়...
‘কার্যকর নীতি না থাকায় ব্যাপক হারে করফাঁকি ও দুর্নীতি ধনীদের সম্পদ বাড়িয়ে দিচ্ছে।’
দুদক সূত্র জানায়, শিরীণ আখতার বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ এবং শিক্ষক নিয়োগ নীতি লঙ্ঘন করে প্রতিটি নিয়োগে ১৬-২০ লাখ টাকা নিয়েছেন এবং এভাবে প্রায় ১০০ জনের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন।
এছাড়া, চট্টগ্রামের সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও শেখ হাসিনার সাবেক এপিএস গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর বিরুদ্ধেও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়েছে দুদক।
আব্দুস শহীদের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
মামলায় ৩০ কোটি ৩৫ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩৬ কোটি ৯১ লাখ টাকার সম্পদের বিবরণী গোপনের অভিযোগও রয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনার সাবেক একান্ত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ সম্পদের তদন্তের সিদ্ধান্তও নিয়েছে দুদক।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে সংস্থাটি।