নোটিশে বলা হয়, অভিযুক্তরা নিজের নামে অথবা তাদের কর্মীদের নামে দেশে ও বিদেশে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি গড়েছেন।
অর্থপাচারের অভিযোগের একটি মামলায় চলতি বছরের ২৫ মে পাপিয়াকে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ৬০ কোটি ১৪ লাখ টাকার সম্পদের তথ্যও পেয়েছে দুদক।
দুদক মহাপরিচালক মো. আখতার হোসেন এ কথা জানান।
দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, টিউলিপ যতই বলুন তিনি ব্রিটিশ নাগরিক, আমাদের কাগজপত্র অনুযায়ী তিনি বাংলাদেশি নাগরিক।
হলফনামায় তিনি ২১ দশমিক ৯১ একর জমি বা ৩১ লাখ টাকার বেশি সম্পদের তথ্য গোপন করেছিলেন বলে জানিয়েছে দুদক।
দুবাইয়ের এমিরেটস এনবিডি ব্যাংকে জিশান মির্জার নামে রাখা ১ লাখ ৬২ হাজার ৬৮২ দিরহাম জব্দের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
ফ্ল্যাটটি তিনি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে গুলশান-২ এর ৭১ নম্বর রোডের একটি ফ্ল্যাট নিয়েছেন।
দুদক জানায়, গোলাপের অঘোষিত সম্পদের পরিমাণ ৬৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
‘আদালতের পরবর্তী আদেশ না আসা পর্যন্ত ওই স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি, হস্তান্তর ও বিনিময় করা যাবে না।’
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ও ধানমন্ডি, বরিশালের মুলাদী এবং নরসিংদীর রায়পুরায় এসব স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।
মামলায় সাহানাকে প্রধান আসামি এবং মোবারককে দ্বিতীয় আসামি করা হয়েছে।
তিন মাসের মধ্যে এ বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
তিনি বলেন, অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে।
এক রিটের শুনানিকালে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াত লিজুর হাইকোর্ট বেঞ্চ বিস্ময় প্রকাশ করে এ কথা বলেন।
অসহযোগিতা করলে বিষয়টি মামলার দিকে গড়াবে বলে দুদক সূত্র জানায়।
বেনজীর যখন ডিএমপি কমিশনার, র্যাবের ডিজি ও আইজিপি ছিলেন তখন কিছু পুলিশ কর্মকর্তা তার সুবিধা নিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমারের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ছাড়াও বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে দুদক।
প্রতিবেদনে জানা গেছে, দুবাইয়ে গোপনে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধনাঢ্য ব্যক্তিরা। বিলাসবহুল বিচ ক্লাব, বড় বড় শপিং মল, অত্যাধুনিক অট্টালিকার জন্য সুপরিচিত এই শহরে একেকজন ধনকুবের...