পেস্তো দিনে চার বার খাবার খায়। প্রতিবার আটটি করে আস্ত মাছ খেতে দেওয়া হয় তাকে।
ইংল্যান্ডের ইতিহাসের প্রথম স্পিনার হিসেবে ওয়ানডেতে ২০০ উইকেট শিকার করলেন তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এ প্রসঙ্গে বলেন, তিনি শিশুদেরকে ‘ডিভাইস’ থেকে সরিয়ে ‘খেলার মাঠে’ পাঠাতে আগ্রহী।
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়লেন তিনি।
রেকর্ড পরিমাণ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ায় বিভিন্ন শহরে বাড়ির ভাড়া বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আগামী সেপ্টেম্বরে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলবে ইংল্যান্ড।
এই আইনের ফলে নির্ধারিত কর্মঘণ্টার পর কোনো কর্মী যদি অফিস থেকে আসা ইমেল না পড়েন বা ফোনকল গ্রহণ না করেন, তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাকে কোনো ধরনের শাস্তি দিতে পারবে না প্রতিষ্ঠানগুলো।
বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রীড়া বিষয়ক সংবাদমাধ্যম এবিসি স্পোর্ট। ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি উল্লেখ করে এবিসি।
সাদা পোশাকের লড়াই ও ফ্র্যাঞ্চাইজি অঙ্গনের খেলা একইসঙ্গে চলে প্রায়শই। কোথায় খেলতে চান, সেটি বেছে নেওয়া সহজ করতে প্যাট কামিন্স দিয়েছেন তার মতামত।
বাংলাদেশের বিপক্ষে আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করে নিজেই টের পাননি প্যাট কামিন্স। এবার আফগানিস্তানের বিপক্ষেও তিনি হ্যাটট্রিক করলেন অনেকটা টের না পাওয়ার মতন করেই।
কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে টানা সবচেয়ে বেশি জয়ের বিশ্বরেকর্ডের মালিকানা এখন অজিদের দখলে।
টি-টোয়েন্টিতে এটি ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে সপ্তম হ্যাটট্রিক। আর কোনো দলের বিপক্ষে এই সংস্করণে এত বেশি হ্যাটট্রিক হয়নি।
কোনো ব্যাটারের ফিফটি ছাড়াই একটা ম্যাচে ৩৫০ রানের বেশি হয়েছে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এমন কিছু দেখেনি এর আগে।
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে ৩৫ রানে হেরেছে অস্ট্রেলিয়া।
সিনেটর ফাতিমা পেম্যান এ মাসের শুরুতে একটি বিবৃতির জন্য মর্যাদাপূর্ণ সংসদীয় কমিটি থেকে পদত্যাগ করার জন্য চাপের মুখে পড়েছিলেন।
এসময় তিনি বাণিজ্য জোরদারের পাশাপাশি দেশের সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান।
রেকর্ড গড়াই হয় ভাঙার জন্য, কথাটা টি-টোয়েন্টি সংস্করণের ক্ষেত্রে খাটে আরও বেশি।
প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়ে তিন হাজার ডলারসহ ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে ফারহান জাহিন।
সবশেষ পরিসংখ্যান দেখায়, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যা ছিল ২৬ দশমিক ৬ মিলিয়ন। যার মধ্যে ৮ দশমিক ২ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ানের জন্ম বিদেশে।