উপকূলীয় এলাকা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত আছে।
ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা ৭টার পর তীব্রগতিতে কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানতে শুরু করে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় সরণি, মিরপুর রোড, শ্যামলীতে সড়ক জলাবদ্ধ হয়ে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যাত্রীদের।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টায় ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
আগামী শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণ কম থাকবে, এরপর ২০ আগস্ট থেকে আবারও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঢাকা, রাজশাহী, পঞ্চগড়, মৌলভীবাজার ও ফেনী জেলার ওপর দিয়ে আগামীকাল সোমবার সকাল পর্যন্ত মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ সকালে ঢাকায় ৬ ঘণ্টায় ৪২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৫।
আগামীকাল দুপুর ৩টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে বড় অংশ আঘাত হানার সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ
পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৮ বিভাগের কোনো কোনো স্থানে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর ফলে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
তবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মৃদু-মাঝারি তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
চুয়াডাঙ্গা ও ঈশ্বরদীতে বুধবারের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ ও আগামীকাল ঢাকার তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে
ঢাকার তাপমাত্রা কমে আজ ৩৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়েছে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হয়েছে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য বলছে, আগামী ২১ মার্চ থেকে এই প্রবণতা কমার সম্ভাবনা আছে।