আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, গত সপ্তাহে আইসিজের দেওয়া রায় নিয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আন্তর্জাতিক পোশাকের খুচরা বিক্রেতা ও যেসব ব্র্যান্ড রানা প্লাজার কারখানাগুলো থেকে পোশাক নিত, শ্রমিকদের মৃত্যুর জন্য তাদের দায়ী করা হয়নি। শুধু কারখানার মালিকদের দায়ী করা...
এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে টিকটকের আবেদন উপেক্ষা করা সম্ভব নয়৷ চীনা মালিকানার এই অ্যাপ অসংখ্য কনটেন্ট ক্রিয়েটরের আয়ের উৎসও...
পিটিআইর মুখপাত্র রাউফ হাসান ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে ইইউর প্রতিবেদনটি সবার সামনে প্রকাশ করা উচিত।’
অ্যাপলকে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
রুশ সম্পদ জব্দ করার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম আগ্রহ দেখায়। তবে এটি আইনগতভাবে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করতেন ইইউ কর্মকর্তারা।
সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে ইইউ প্রতিনিধিদলের প্রধান এসব বলেন।
২০৩০ সাল থেকে ইইউর নতুন বাণিজ্য ব্যবস্থা জিএসপি প্লাস চালু হওয়ার আগেই তারা এসব বিষয়ে কঠোর হবে।
আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন (ইসি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
অধিকারের আদিলুর রহমান খান ও এ এস এম নাসিরুদ্দিন এলানের কারাদণ্ডের নিন্দা জানিয়ে শিগগির এ রায় বাতিলের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যরা।
গত ২৮ জুলাই থেকে ১ আগস্টের মধ্যে মাল্টা মেডিসিন অথরিটি (এমএমএ) বেক্সিমকো ফার্মার চোখের ওষুধ উৎপাদন ইউনিট পরিদর্শনের সময় একটি গুরুতর, তিনটি বড় ও ১৫টি অন্যান্য ত্রুটি খুঁজে পায়।
ইইউতে বিক্রি হওয়া কটন ফাইবার গার্মেন্টসে বাংলাদেশের অবদান ৩৪ দশমিক ৭ শতাংশ এবং চীনের অবদান মাত্র ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্টে তুলাবর্জ্য রপ্তানি ৭৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়েছে। এ থেকে আয় হয়েছে ৮ কোটি ৪৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
বলা হচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চালু হওয়ার পর আর কোথাও এত কঠোর আইনের প্রচলন হয়নি। এই আইনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ইন্টারনেটভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখন বড় আকারের নীতিগত পরিবর্তন আনতে হবে...
ইইউ ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের সব গার্মেন্টস পণ্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য সুতা থেকে তৈরি হতে হবে।
‘নির্বাচন সহিংসতামুক্ত হবে এটিই আমাদের প্রত্যাশা। আর তাহলেই তা অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’
‘বরং তারা আমাদের বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের ওপর আস্থা দেখিয়েছে।’
পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি পাঠাবে না সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। কথা হচ্ছে, বাংলাদেশে নির্বাচন তো হতে হবে! পর্যবেক্ষকের প্রশ্ন তখনই আসে যখন একটা নির্বাচন হয়।
কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে তারা সন্তুষ্টি বা অসন্তুষ্টি—কিছুই প্রকাশ করেনি বলেও জানান ইসি সচিব।