গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও জেলেনস্কির তুমুল বাকবিতণ্ডার পর ইউক্রেন ও মার্কিন প্রশাসনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে যায়।
সর্বশেষ ২০২২ সালের মার্চে মস্কো-কিয়েভ সরাসরি আলোচনা হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু করে মস্কো।
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
জেলেনস্কি সরকারের একটি সূত্র এই প্রস্তাবকে ‘প্রবলভাবে রাশিয়াপন্থী’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার মাঝরাত পর্যন্ত চলবে এই যুদ্ধবিরতি।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুদ্ধবিরতির আলোচনা থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের গুটিয়ে নিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর কয়েকটি রুশ ড্রোন সেখানকার ঘরবাড়িতে আক্রমণ চালায়, যার ফলে চারটি স্থানে আগুন ধরে যায়।
অ্যাগ্রোএক্সপোর্টের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্ব বাজারে মোট খাদ্য রপ্তানির ২ দশমিক ১ শতাংশ এসেছে রাশিয়া থেকে।
ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহে অংশ নেওয়া জার্মানির ‘এজেন্ডায় নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস।
রাশিয়ার পক্ষ হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ৩০০ চেচেন যোদ্ধাকে যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করা হয়েছে।