গত আট বছর ধরে অভিনয়ের বাইরে ইমরান খান। তিনি কি আদৌ আবার পর্দায় ফিরবেন—এ প্রশ্ন ঘুরেফিরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনায় আসে।
জানুয়ারিতে তোশাখানা মামলায় কারাদণ্ড পাওয়ার পর ইমরান খানকে আদিয়ালা কারাগারে নেওয়া হলেও বুশরা বিভিকে ইসলামাবাদে ইমরানের ব্যক্তিগত বাসভবনে আটক রাখা হয়।
একই সঙ্গে গণমাধ্যমের প্রতি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর করা ‘রাজনৈতিক বা উত্তেজনা সৃষ্টিকারী’ মন্তব্য গুরুত্ব দিয়ে প্রচার না করতেও আহ্বান জানিয়েছে আদালত
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান সাংবাদিকদের জানান, পাকিস্তান এখন ১৯৭০ এর মতো সংকটের মুখে রয়েছে।
পিটিআইর মুখপাত্র রাউফ হাসান ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে ইইউর প্রতিবেদনটি সবার সামনে প্রকাশ করা উচিত।’
ইমরান খান বিচারককে বলেন, ‘আমি গত সাত মাসে একবারও ডাক্তার দেখাতে পারিনি।’
পিটিআই বলেছে, জাতি ‘জনগণের রায় চুরি করা সরকার’ মেনে নেবে না।
ক্ষমতা ভাগাভাগির মাধ্যমে নওয়াজ শরীফের মুসলিম লিগ ও বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পিপিপি দেশটিতে সরকার গঠন করতে যাচ্ছে।
নওয়াজ শরীফের পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জোট সরকার ইচ্ছে প্রকাশ করলেও পাঁচ দফা বৈঠকের পরেও তারা একমত হতে পারেনি। অপরদিকে, ইমরান খানের পিটিআইও সরকার গঠনে তৎপর রয়েছে।
চার্জশিটে বলা হয়, ইমরান কূটনৈতিক বার্তা 'অবৈধভাবে আটকে রেখেছেন এবং ভুল ব্যবহার করেছেন।' ওই বার্তায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের মধ্যকার সম্পর্কের রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ছিল।
বিষয়টি নিয়ে ফেসবুক এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি।
তোশাখানা মামলায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে নিম্ন আদালতের দেওয়া ৩ বছরের সাজা আজ মঙ্গলবার স্থগিত করেন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। তবে এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের ...
ইমরান খান কবে জেল থেকে জামিনে মুক্তি পাবেন সেটা এখনো স্পষ্ট নয়।
৫ আগস্ট ইসলামাবাদের একটি বিচারিক আদালত পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) দায়ের করা মামলায় পিটিআই প্রধানকে দোষী সাব্যস্ত করে।
৫ আগস্ট ইসলামাবাদের একটি ট্রায়াল কোর্ট পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) দ্বারা দায়ের করা মামলায় পিটিআই প্রধানকে দোষী সাব্যস্ত করে।
ইমরান খানের আইনজীবী নাঈম পানজুথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) পোস্ট করে বলেন, ‘আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাই।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) রোববার প্রেসিডেন্ট জানান, তিনি এই বিল ২টি সাক্ষর না করে ফিরিয়ে দেন, কিন্তু তার অধীনস্থরা ‘তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কাজ করেছে।’
নির্বাচন বিলম্বিত হলে কিংবা সামরিক বাহিনী নেপথ্যে থেকে শাসনের কলকাঠি নাড়তে থাকলে আবারও মেয়াদের আগে শাসকের বিদায় নেওয়ার সেই ঘেরাটোপেই পড়ে থাকবে পাকিস্তানের রাজনীতি।
পাকিস্তানের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এটি একটি সংবিধানসম্মত প্রক্রিয়া। দেশটির সংবিধানের ৫২ ধারা অনুযায়ী, নিম্নকক্ষের প্রথম অধিবেশন দিনটি থেকে শুরু করে ঠিক ৫ বছর পূর্তির দিন এর মেয়াদ শেষ হয়।