নাতাঞ্জ পরমাণু স্থাপনা থেকে তেজস্ক্রিয় ও রাসায়নিক বিকিরণের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
তেহরানে প্রায় ৪০০ বাংলাদেশি আছেন এবং দূতাবাসে প্রায় ৪০ কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করেন।
মূলত ইরানের নাগরিকদের তেহরান ছেড়ে যেতে বলার পরই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে চীন।
নিহত কমান্ডার আলি শাদমানি ছিলেন আইআরজিসির প্রকৌশল ও নির্মাণ সংস্থা খাতাম আল-আনবিয়া’র কেন্দ্রীয় সদরদপ্তরের প্রধান।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ মন্তব্য করেন, ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন সূত্রে ট্রাম্প দেশে ফিরে গেছেন। মূলত মাখোঁর এই মন্তব্যের পরই ট্রাম্প বিষয়টি খোলাসা করেন।
ইসরায়েলি সংস্থা বাজান গ্রুপ সোমবার সন্ধ্যায় জানিয়েছে, রোববার রাতভর হামলায় তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন তেল পরিশোধনাগার ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।
বিবৃতির একটি কপি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে জমা দিয়েছে ওআইসির পর্যবেক্ষক কার্যালয়। এটি জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক নথি হিসেবে প্রকাশিত হবে।
জোটের নেতাদের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা ও সন্ত্রাসের মূল উৎস ইরান।’
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র মজুদ করে তেহরানের হাজারো বাসিন্দা শহর ছাড়তে শুরু করেছেন।
ইরান থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা 'ব্যাপক' হতে পারে।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ইসরায়েলের এই সামরিক আগ্রাসন মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
পশ্চিমা বিশ্লেষকদের মতে, ইরানের সমর্থনেই মূলত ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে সমীহ জাগানিয়া শক্তিতে পরিণত হয় হিজবুল্লাহ।
ট্রাম্প বলেন, ‘ইরানের তরফ থেকে আমার জীবনের প্রতি বড় হুমকি রয়েছে। পুরো মার্কিন সেনাবাহিনী পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে এবং অপেক্ষা করছে।’
তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তিতে বসবাস করতে চাই। এটা ইসরায়েল যে সর্বাত্মক যুদ্ধ চায়।
দুর্ঘটনার সময় কয়লা খনিতে ৬৯ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন।
গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
পশ্চিম তীরে নিয়মিত অভিযান চালালেও ১৯৬৭ সালের পর এতো বড় আকারে, একাধিক শহরে অভিযান চালায়নি ইসরায়েল।
যাত্রীরা একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন।