নিউরালিংক আগে জানিয়েছিল, তাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে ব্রেনে বসানো চিপের সাহায্যে মানুষ যাতে তাদের কম্পিউটারের কার্সর ও মাউস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনভিত্তিক গণমাধ্যম ব্লুমবার্গ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের এই তালিকা প্রকাশ করে।
মি. বিস্ট - যার আসল নাম জিমি ডোনাল্ডসন - আগে বলেছিলেন ভিউ ১০০ কোটি হলেও এক্সে ভিডিও পোস্ট করাটা উপযুক্ত হবে না।
তালিকায় শীর্ষ দশে থাকা নয়জনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ১১তম স্থানে রয়েছেন ভারতের ধনকুবের মুকেশ আম্বানি।
স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক ৬০টিরও বেশি দেশে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দিয়ে আসছে।
মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্পেস এক্স এর একটি উদ্যোগ হল স্টারলিংক। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ইন্টারনেট সেবা দিতে পারে স্টারলিংক। ইন্টারনেট টার্মিনাল, যেমন...
প্রাথমিকভাবে এটি এক্সের প্রিমিয়াম প্লাস প্যাকেজের গ্রাহকরা ব্যবহার করতে পারবেন। গ্রক বটের সাইটে গেলে জানা যায়, আপাতত ভেরিফায়েড এক্স ব্যবহারকারীরা পরীক্ষামূলকভাবে এটি ব্যবহার করতে পারছেন।
পৃথিবীর শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের জীবনের গল্প শিগগির বড় পর্দায় দেখতে পাবেন দর্শকরা।
প্রিমিয়াম প্লাস প্ল্যানের জন্য ব্যবহারকারীদের মাসে ১৬ মার্কিন ডলার গুণতে হবে। যার বিনিময়ে এক্সের সব ধরনের ফিচার ও সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে এবং এটি থাকবে পুরোপুরি বিজ্ঞাপনমুক্ত।
ইলন মাস্ক তখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ‘মানবাজাতির অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন।
গত কোয়ার্টারের তুলনায় গাড়ি প্রতি লাভের দিক থেকে টেসলার আয় নাটকীয়ভাবে কমেছে।
ইলন মাস্ক বলেছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে স্টারশিপের পরবর্তী পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হবে।
আজ বুধবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে মাস্কের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ব্যাপক হারে ব্যয় সংকোচন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও বেশিরভাগ বিজ্ঞাপনদাতা ফিরে আসায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে।
একই সম্মেলনে টেসলার প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কেরও সাশ্রয়ী ইভি প্রদর্শন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি সেটি করেননি
টুইটারের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটির ভেরিফাইড ব্যবহারকারীদের ‘নীল টিক’ কেনার জন্য সময়সীমা হিসেবে গত শনিবারকে বেঁধে দিয়েছিলেন।
অনেক সেলিব্রেটি ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন যে, তারা তাদের ব্লু টিকের জন্য কোনো অর্থ পরিশোধ করবেন না। এর ফলে টুইটারের ব্লু টিকধারী ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবে।
এআই প্রযুক্তি মানবাজাতির প্রতি হুমকি হয়ে উঠতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকে এই দাবি জানানো হচ্ছে।
মুহূর্তেই ছবিটি টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটঅ্যাপে পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায়।
১৩৩৭ সালে মৃত্যুর সময় মুসা যা রেখে গিয়েছিলেন, বর্তমান সময়ের হিসেবে সেই সম্পদের মূল্য অন্তত ৪০০ বিলিয়ন ডলার!