চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে থাকা এসব সম্পত্তির বাজার মূল্য ৩২৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক জাকির হোসেন আজ বুধবার এ আদেশ দেন।
রোববার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক জাকির হোসেন এ আদেশ দেন।
অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমসহ ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান ১২ কর্মকর্তাকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থার জন্য পুলিশের বিশেষ শাখার পুলিশ সুপারের (ইমিগ্রেশন) কাছে আদেশের কপি পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
৩৬৮ কোটি টাকা মূল্যের এসব জমি ও সম্পত্তি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে।
এর আগে একই ব্যাংক থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, এস আলম, তার স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা চট্টগ্রাম ও ঢাকার গুলশানে ভবন ও প্লট নির্মাণ করেছেন এবং কিনেছেন যার বাজার মূল্য ২০০ কোটি টাকা।
এসব ঋণ চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২৪টি শাখা থেকে অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বন্ড কমিশনারেটের চিঠির সন্তোষজনক জবাব কিংবা শুল্ক পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে চিঠিতে জানানো হয়।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আত্মীয়।
ব্যাংকগুলোকে তাদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেন এবং দেশের বাইরে তহবিল স্থানান্তর বন্ধ রাখতেও বলা হয়েছে।
অর্থপাচারের ঘটনায় এস আলমের বিরুদ্ধে আবার তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন
গতকাল মঙ্গলবার বন্ধ ফাইলটি আবার খোলা হয়।
এই ঋণের পরিমাণ গত মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকিংখাতের মোট বকেয়া ঋণের পাঁচ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
ব্যাংক হিসাব ও ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চেয়ে গত ১৪ আগস্ট ৯১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর অঞ্চল-১৫।
ঋণের বিপরীতে প্রভিশন হিসেবে ১৫৩ কোটি টাকা রাখা হলেও আমানতকারী ও অংশীদারদের স্বার্থ রক্ষায় নয় হাজার ২৮১ কোটি টাকা রাখার কথা ছিল।