বিক্ষোভকারীরা বলেন, এবার যতক্ষণ না বাসের মালিক এখানে উপস্থিত হয়ে নিহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেবেন, ততক্ষণ সড়ক আটকে রাখা হবে। কোনো ধরনের যানবাহন চলতে দেওয়া হবে না।
এ ঘটনায় ইতোমধ্যে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
হাসপাতালের সব সেবা ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গরূপে চালু হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক।
এ ঘটনায় স্থানীয়রা অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর করেছেন।
আজ বুধবার মধ্যরাত দেড়টার দিকে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের কুষ্টিয়া জিলা স্কুলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন নিহত শিশুর বাবা।
এ সময় ভিডিও করতে যাওয়া এক শিক্ষানবীশ আইনজীবীকে কাঠ ছুড়ে মেরে জখম করে তারা। এ ছাড়া ভিডিও করা হচ্ছে সন্দেহে এক আইনজীবীর মোবাইল ফোন তল্লাশি করে তাকে লাঞ্ছিত করে হামলাকারীরা।
কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস মোড়ে অবস্থিত মুকুল সংঘের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে তাদের অভিভাবকরা মানববন্ধন করেন। নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) ও বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতি কুষ্টিয়া শাখা এই কর্মসূচি আয়োজন করে।
কাল সাড়ে ৮টার দিকে শহরের প্রতীতি বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল রোববার ৫ আগস্ট হত্যাচেষ্টা মামলার ৬ আসামিকে জামিন দেন বিচারক মাহমুদা সুলতানা। তাৎক্ষণিক ওই আদেশের বিরোধিতা করে বিক্ষোভ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা।
এর আগে ১১টার দিকে ক্যাম্পাসের বটতলা থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।
‘যেকোনো মুহূর্তে ঘর-বাড়ি নদীগর্ভে চলে যেতে পারে। করজোড়ে এসব রক্ষার দাবি জানাই।’
আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে পাউবো কার্যালয় ঘেরাওয়ের এই ঘটনা ঘটে। সেখানে নদীভাঙন রোধে পাউবোর অবহেলার অভিযোগ তুলে বিভিন্ন স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা।
‘ওরা আমাদের রাস্তায় বের হতে দেয়নি। আমাদের বাজারে যেতে দেয়নি, এমনকি বাজার পর্যন্ত করতে দেয়নি। এতো জঘন্য তারা। ওরা সবচেয়ে জঘন্য রাজনীতি করে।’
গত ৫ আগস্ট কুষ্টিয়া মডেল থানায় ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
আব্দুল মাজেদ কুষ্টিয়া জেলা যুবদলের প্রধান সমন্বয়ক।
সংস্কৃতিকর্মীরা বলেন, পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেসব খবর দেখছি, তা আতংকের। আমাদের জাতীয় সংগীতের ওপর কোনো আঘাত সহ্য করা হবে না।
জামিনপ্রাপ্ত কয়েকজন বন্দির বের হওয়ার সুযোগে প্রায় ৩০-৪০ জন বন্দি পালিয়ে যায়।
আওয়ামী লীগের অফিস, ট্রাফিক বক্স ও বিভিন্ন স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে।