তিনি বলেন, এই সরকারের কাজ ছিল বৈষম্যবিহীন বাংলাদেশ নির্মাণের গতিমুখ ঠিক করা।
‘যে পরিবারে দুই সন্তান মারা গেছে, সেখানে ঈদ-রোজা, কিচ্ছু নাই।’
জুলাই অভ্যুত্থানে নারী শহীদ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের আয়োজন।
যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ দল গণঅভ্যুত্থানে আহত ১১৫ জন রোগীর ফলোআপ ও ২৩ জনের অপারেশন করেছেন।
'হযবরল' মেলার মধ্যে দিয়ে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, স্বৈরাচারের বিদায় ঘটলেও তার শিষ্য-প্রশিষ্যরা, শাসক ও প্রশাসকবর্গ বহাল তবিয়তে আছে।
একদিকে যেমন নারীরা মাঠে নেতৃত্ব দিয়েছেন, সুসংগঠিত করেছেন শিক্ষার্থীদের; তেমনি চিকিৎসক-নার্সরা আহত ছাত্র-জনতাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছেন, কর্মজীবী ও গৃহিণী মায়েরা রাস্তায় পানি খাইয়েছেন।
বন্ধ কারখানাগুলোয় প্রায় এক লাখ শ্রমিক কাজ করতেন। এর মধ্যে অনেকগুলো এখনো বন্ধ থাকায় কর্মীরা চরম সংকটে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে এক জনসভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হবে।
‘বৈষম্যের অভিযোগে হাতাহাতি, মারামারি আর সড়ক অবরোধের মধ্য দিয়ে যে সংগঠন যাত্রা শুরু করলো এবং যারা এই সংগঠনের নেতৃত্বে এলেন, তারা যে নতুন বাংলাদেশ এবং নতুন বন্দোবস্তের কথা বলেন—সেটি কী করে নিশ্চিত...
নাশকতা ও সন্ত্রাস বিমা রাজনৈতিকভাবে অনুপ্রাণিত সহিংসতার পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ বা নাশকতামূলক কাজের ফলে যে আর্থিক ক্ষতি হয়ে তার ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে।
সরকার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়
এর পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতর গণতান্ত্রিক চর্চা বাড়ানো ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের তাগিদও দিয়েছেন আন্দোলনকারী তরুণরা।
এক মাসের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। অবসান ঘটে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনের।
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া এটাই প্রথম মামলা।
বছরের পর বছর ধরে অসংখ্য ঘটনায় পুলিশের ওপর মানুষের যে অনাস্থা, অবিশ্বাস ও ভয় তৈরি হয়েছে, সেটি দূর করতে হবে। এটি একদিনে দূর হবে না। কিন্তু শুরুটা করতে হবে এখনই।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে বাঙালির দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
‘তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত মানুষ উন্নয়নের সুফল উপভোগ করছে। জাতিকে মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস উপহার দিয়েছি। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছি।’
ঊনসত্তরের সেই উত্তাল দিনগুলোতে আসাদ হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির মুক্তির দূত। তার মৃত্যুর পর সারা দেশে আইয়ুবের নামের সব নিশানা মুছে যায়।