সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে ১২ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত
আইনজীবী ও সাংবাদিকদের উদ্দেশে পলক বলেন, ‘চিড়া মুড়ি খাওয়ারও টাকা নাই। কারাগারে সুমনের (ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন) সঙ্গে রুটি কলা ভাগ করে খাই।’
লালবাগ, যাত্রাবাড়ী, কাফরুল ও ভাসানটেক থানায় দায়ের করা চারটি মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
আজ সোমবার চার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে আবেদন করলে ঢাকা মহানগর হাকিম নাজমিন আক্তার এ আদেশ দেন।
চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম বলেন, আন্দোলনের সময় গণহত্যার তথ্য বিশ্বের কাছ থেকে আড়াল করতে ইন্টারনেট শাটডাউন করা হয়।
এদিকে পলক, জাহিদ মালেক ও মির্জা আজমের বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
পলক বর্তমানে হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগে চিকিৎসাধীন।
এনআইডির তথ্য বিক্রির মাধ্যমে আসামিরা প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন মর্মে অভিযোগ করা হয়েছে মামলায়।
নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলামের সমর্থকদের পিটিয়ে বাড়িছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে ওই আসনের নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলকের সমর্থকদের বিরুদ্ধে।
ওসি মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা হয়েছিল। হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে, বড় ধরনের কিছু ঘটেনি।’
নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনের সংসদ সদস্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ২০০৮ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন তিনি পাঁচ স্বজনের কাছ থেকে ধার করেছিলেন ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।...
উপজেলা পরিষদ চত্বরে আয়োজিত গণশুনানিতে জনসমক্ষে ওসির ওপর প্রতিমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করার বিষয়টি পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন ভালোভাবে নেয়নি বলে জানা গেছে।
তারা আইসিটি বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
দেশের নাগরিকদের তথ্য ফাঁসের পেছনে সংশ্লিষ্ট সংস্থার ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের প্রযুক্তিগত দুর্বলতাকেই প্রধান কারণ হিসেবে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী (আইসিটি) জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, সরকারি একটি সংস্থার ওয়েবসাইট থেকে লাখ লাখ মানুষের তথ্য ফাঁসের ঘটনাটি ঘটেছে কারিগরি দুর্বলতায়।
২০২২ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত ১ হাজার ৪৩১টি লিংক অপসারণের জন্য বিটিআরসিকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিদ্যমান 'এসপায়ার টু ইনোভেট'কে প্রতিস্থাপন করে স্থায়ী কাঠামো হিসেবে 'এজেন্সি টু ইনোভেট’ গঠন করা হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক অংশীদারত্ব গড়ে তুলতে চায় সৌদি আরব।