ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর কয়েকটি রুশ ড্রোন সেখানকার ঘরবাড়িতে আক্রমণ চালায়, যার ফলে চারটি স্থানে আগুন ধরে যায়।
পুতিন জানান, রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করে ট্রাম্প এটাই প্রমাণ করেছেন যে তিনি শান্তি চান।
জেলেনস্কি জানান, ওয়াশিংটন ও কিয়েভের মধ্যে আংশিক যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে মতৈক্য হয়েছে, তার ফলে দ্রুত বিদ্যুৎকেন্দ্র, বন্দর ও রেল পরিষেবার ওপর হামলা বন্ধ হবে।
এমন সময় সৌদি আরবে এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে যখন রাশিয়া ও ইউক্রেন, উভয়ই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে। অপরদিকে, ইউক্রেনকে সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য সহায়তা বন্ধ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাতভর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই হোটেলের পাশাপাশি ১৪টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, একটি ডাকঘর, প্রায় দুই ডজন গাড়ি, একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ১২টি দোকান ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তৎকালীন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সহায়তার অনুমোদন দেন। সে সময় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, তারা ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন জুগিয়ে যাবে’।
‘জেলেনস্কি যদি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে না আসেন, তাহলে তিনি খুব বেশিদিন টিকতে পারবেন না।’
গত শুক্রবার এই চুক্তি সই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডায় ভেস্তে যায় সেই উদ্যোগ।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া প্রতিবেশী ইউক্রেনে হামলার পর থেকেই স্যুট-টাই ও ফুল হাতা শার্ট পরে বৈঠকে যাওয়া বাদ দিয়েছেন জেলেনস্কি।
‘আগামী বছর যুদ্ধ শেষ করতে এবং কূটনৈতিক উপায়ে শেষ করতে ইউক্রেনকে যা যা করা দরকার, করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুদ্ধের মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। কিন্তু যুদ্ধে লিপ্ত দেশগুলোর জন্য তা কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না এবং তাদের জনগণকে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়।’
ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের দাবি, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর রাশিয়ার গোয়েন্দা ইউনিট কিয়েভে প্রবেশের চেষ্টা চালায়। প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের কাছে বানকোভা সড়কে তারা পরাজিত হলে তাদের...
গতকাল ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি পূর্বাভাষ দেন, এ সপ্তাহে রাশিয়া দেশটিতে আক্রমণের তীব্রতা বাড়াতে পারে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী নয়। তবে যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য তার সঙ্গে কথা বলা প্রয়োজনীয় হওয়ায় ইউক্রেনকে বাস্তবতার...
প্রায় ৩ মাস রুশ আক্রমণের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে অবশেষে পতনের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে ইউক্রেনের বন্দর নগরী মারিউপোল।