দুদক

তার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ঢাকার আদাবর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার বন্ধ ফাইলটি আবার খোলা হয়।

শেখ হাসিনার সাবেক একান্ত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ সম্পদের তদন্তের সিদ্ধান্তও নিয়েছে দুদক।

এর মধ্যে ১২ জন আওয়ামী লীগ সরকারের সর্বশেষ মন্ত্রিসভায় ছিলেন।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে সংস্থাটি।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চক্রের অন্যতম সদস্য হিসেবে রমরমা ব্যবসার অভিযোগে এ অনুসন্ধান শুরু করা হয়েছে।

দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত করবে দুদক।

মামলায় সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেনসহ সাত জনকে আসামি করা হয়েছে।

আগস্ট ১৮, ২০২৪

আগস্ট ১৫, ২০২৪

জুলাই ১৬, ২০২৪

মামলায় সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেনসহ সাত জনকে আসামি করা হয়েছে।

জুলাই ১৫, ২০২৪

গত বছরের ৩০ মে গুলশান আনোয়ার ঢাকায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেন।

জুলাই ৭, ২০২৪

অবৈধ সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকার বেশ কয়েকটি ফ্ল্যাট, বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রাখা বিপুল পরিমাণ অর্থ

জুলাই ৬, ২০২৪

সরকারি নথিতে সম্পত্তির দাম কম দেখিয়েছেন এনবিআর কর্মকর্তা ফয়সাল

জুলাই ৪, ২০২৪

ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ও ধানমন্ডি, বরিশালের মুলাদী এবং নরসিংদীর রায়পুরায় এসব স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।

জুলাই ৩, ২০২৪

অভিযানের সময় সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক বা ব্যবস্থাপক কাউকে পাওয়া যায়নি খামারে।

জুলাই ৩, ২০২৪

মামলায় সাহানাকে প্রধান আসামি এবং মোবারককে দ্বিতীয় আসামি করা হয়েছে।

জুলাই ২, ২০২৪

এক সংবাদ সম্মেলনে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন এ তথ্য জানান।