‘আগে দুর্নীতিবাজরা রাতের আঁধারে ঘর থেকে বের হয়ে রাস্তার এক পাশ দিয়ে হাঁটত, যাতে লোকজন তাদের দেখতে না পায়।’
কেন সব সুবিধাসহ শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দেওয়া হবে না, দুদকের কাছে আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে তার ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের নিজ নিজ জায়গা থেকে দুর্নীতি প্রতিরোধে কাজ করতে হবে।
আজ চার্জশিটটি ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে জমা দেওয়া হয়
জব্দ ৪২ লাখ টাকার সঙ্গে দুর্নীতির সম্পৃক্ততা আছে ধারণা করে দুদক একটি মামলা করেছে।
দুদক ঠিকাদার নিয়োগ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাইলে, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তা দিতে পারেননি।
‘আমরা ভান্ডালজুড়ি পানি সরবরাহ প্রকল্পসহ বেশ কয়েকটি প্রকল্পের কিছু নথি সংগ্রহ করেছি। এসব প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে আমাদের কাছে।’
বিবাদীপক্ষ চাইলে আগামী ২৬ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে পারবেন বলে জানান বিচারক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের এক দুদক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গিয়ে তাকে শনাক্ত করেছি। তবে ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠান নেবে না।’
আসামি রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং ১ কোটি ১৯ লাখ ৬১ হাজার ৫৩৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
সেবা গ্রহীতাদের অভিযোগ পেয়ে আজ বুধবার দুদকের একটি দল চউক কার্যালয়ে অভিযান চালায়।
আজ সোমবার তিনি আদালতে হাজির না হওয়ায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ইকবাল হোসেন এ আদেশ দেন।
দুদকের প্রাথমিক তদন্তে জাকিরের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিটের (এফডিআর) রসিদ, বাড়ি, ফ্ল্যাট ও গাড়ির তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে দুদক কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ আদায় করা একটি চক্রের খোঁজ পেয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নথিতে আরও দেখা যায়, এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বৈধ উপায়ে সিঙ্গাপুরে ১ লাখ ৭ হাজার মার্কিন ডলার পাঠিয়েছে, যার মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানও এস আলমের মালিকানাধীন নয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, অভিযুক্তরা দেখিয়েছেন যে, তারা ২২টি ভিন্ন খাতে ২ কোটি ৪০ লাখ ৯২ হাজার ৯০৭ টাকা ব্যয় করেছেন। কিন্তু, তদন্তে কর্মকর্তারা এসব খাতের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাননি।
ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থ স্থানান্তরের মাধ্যমে ভাই ও আত্মীয়ের নামে ৭ কোটি ১৪ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এসকে সিনহার বিরুদ্ধে ২০২১ সালের ১০ অক্টোবর দুদকের সমন্বিত ঢাকা জেলা কার্যালয়-১ এ...
মামলার অপর আসামি মো. সিরাজুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর থেকেই পলাতক রয়েছেন।