সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডে দুর্নীতি ও অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইডিআরএ।
অডিট শুরু হওয়ার পর ১৮ জানুয়ারি পদত্যাগ করেন গোলাম কুদ্দুস।
সভ্যতার ছাপ তখনই স্পষ্ট হয় যখন ব্যক্তি তার কৃতকর্ম এমনকি অপারগতার দায়টুকুও নেয়; আত্মসম্মান বজায় রাখে। একটি দুর্ঘটনা ঘটলে সভ্য সমাজ শিক্ষা নেয়। সচেতন হয়।
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে উপাচার্যদের এমন দুর্নীতিপ্রবণ মানস ও স্বেচ্ছাচারি মনোভাবের কারণগুলো ঠিক কী কী?
চার পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের শেষ পর্বে তুলে ধরা হলো এনআরবিসির ব্যবস্থাপনার শীর্ষ কর্তাদের খাবারের প্রবল রুচির তথ্য। তাদের খাবারের বিল দেখে বোঝা কঠিন যে, অফিস মিটিং চলাকালীন কেউ কীভাবে এত খাবার...
চার পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের তৃতীয় পর্বে তুলে ধরা হলো কীভাবে ব্যাংকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং নিজেদের মানবসম্পদ নীতি লঙ্ঘন করে তাদের ২৭ কর্মকর্তার বেতন অস্বাভাবিক বৃদ্ধি করেছিল।
চার পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্বে তুলে ধরা হলো কীভাবে ব্যাংকটির উত্তরা শাখা তৈরি পোশাক রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের বিষয়টি আড়াল করতে চেয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এ ঘটনায় ভিয়েতনামের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা আরও বেড়েছে।
দেশের প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারীকে জবাবদিহি থেকে দায়মুক্তির পাশাপাশি দুর্নীতি সুরক্ষিত ও উৎসাহিত হবে
চার পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্বে তুলে ধরা হলো কীভাবে ব্যাংকটির উত্তরা শাখা তৈরি পোশাক রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের বিষয়টি আড়াল করতে চেয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এ ঘটনায় ভিয়েতনামের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা আরও বেড়েছে।
দেশের প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারীকে জবাবদিহি থেকে দায়মুক্তির পাশাপাশি দুর্নীতি সুরক্ষিত ও উৎসাহিত হবে
একসঙ্গে সব প্রতিষ্ঠানকে শত ভাগ দুর্নীতিমুক্ত করার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন কোনো সরকারের পক্ষেই সম্ভব নয়—সেই সরকার যতই শক্তিশালী হোক। কিন্তু সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হয়, এরকম অন্তত একটি...
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের নিজ নিজ জায়গা থেকে দুর্নীতি প্রতিরোধে কাজ করতে হবে।
‘বিশ্বব্যাপী আওয়ামী মার্কা দুর্নীতির কলঙ্ক তিলক আর কোথাও আছে বলে জানা নেই।’
এত বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে টিআইবির সমালোচনা ও চরিত্রহনন করে কোনো ক্ষমতাসীন সরকার কি একটুও উপকৃত হয়েছে? তারা যদি টিআইবির প্রতিবেদনগুলো আরও ভালো করে যাচাই-বাছাই করত, তাহলে কি আরও উপকৃত হতে পারত না?
রপ্তানিমুখী কারখানা খুলতে কমপক্ষে ৩২টি সনদের প্রয়োজন। উদ্যোক্তা হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের সনদ পেতে তদবির করতে বা ঘুষ দিতে হয়। ইউটিলিটি সংযোগ পেতে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়।
‘এটা জনস্বার্থে? নাকি যারা দখলদার, দূষণকারী, প্রভাবশালী তাদের স্বার্থে?’