ধরলা

কুড়িগ্রাম / ধরলার স্রোতে সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ৬ গ্রাম

উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমণ্ডল বিডিআর বাজার এলাকায় ২ কিলোমিটার একটি সড়কের ৩টি স্থান ভাঙনের কবলে পড়েছে।

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারের পানি

তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারের বুকে ৮০টি চর ও নদী তীরবর্তী ৪০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় আমন ধান খেত ও রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। 

কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট / নদীভাঙনে শঙ্কায় কাটছে দিন, নির্ঘুম রাত

গ্রামের লোকজন বসতভিটা হারিয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন সরকারি রাস্তার ওপর ও আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে

ধরলার প্রাণ যায়

লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর পানি শুকিয়ে নালায় পরিণত হয়েছে। কোথাও রয়েছে হাঁটু পানি আবার কোথাও কোমর পানি। পানির অভাবে নৌকা চালাতে পারছেন না মাঝিরা। অন্যদিকে পানি শুকিয়ে যাওয়ায় নদীর বুকে বিভিন্ন...

৭ দিনে ধরলার উদরে অন্তত ১৫০ বিঘা জমি, দিশেহারা কৃষক

লালমনিরহাট সদর উপজেলার বনগ্রাম এলাকায় প্রায় ১ কিলোমিটারজুড়ে চলছে ধরলা নদীর ভাঙন। প্রতিনিয়ত নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে ফসলি জমি, ভাঙন হুমকিতে রয়েছে শতাধিক বসতভিটা।

‘নদীভাঙন থাকি হামাকগুলাক বাঁচান’

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের পশ্চিম ধনিরাম এলাকায় ধরলা নদীতে তীব্র ভাঙন দেখে দিয়েছে। ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা, ফসলি জমি, ফলের বাগান ও নানা স্থাপনা। নদী ভাঙন রোধে দ্রুত...

৫ বছর ধরে চলছে ৪৫০ মিটার নদীতীর রক্ষার কাজ

লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাদাইটারী গ্রামে ধরলা নদীর ৪৫০ মিটার তীররক্ষার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। গত ৫ বছরে এর মাত্র ১০০ মিটারের কাজ শেষ হয়েছে।

‘ত্রাণ নয়, বাঁধ চাই’

নদীপাড়ে সমবেত হয়েছিলেন ভাঙনকবলিত পরিবারের শত শত মানুষ। সবার মুখে একটি স্লোগান, ‘হামরাগুলা ইলিপি-টিলিপ চাই না, ভাঙনরোধে বাঁধ চাই। হামাক বাঁধ দিলে হামরাগুলা বাঁচি থাকির পামো।’

লালমনিরহাট-কুড়িগ্রাম / চরে ভাঙা-গড়ার জীবন

সোনাভান বেওয়ার বয়স ৯০ বছর ছাড়িয়েছে। চরের মাটিতে জন্মেছেন, চরেই বেড়ে উঠেছেন। বিয়েও হয়েছে চরে। স্বামী মোজা মিয়াকে হারিয়েছেন ২৫ বছর আগে। তাদের সংসারে ৪ ছেলে ও ৩ মেয়ে। ছেলেদের আলাদা আলাদা সংসার।

সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২২
সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২২

৫ বছর ধরে চলছে ৪৫০ মিটার নদীতীর রক্ষার কাজ

লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাদাইটারী গ্রামে ধরলা নদীর ৪৫০ মিটার তীররক্ষার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। গত ৫ বছরে এর মাত্র ১০০ মিটারের কাজ শেষ হয়েছে।

সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২

‘ত্রাণ নয়, বাঁধ চাই’

নদীপাড়ে সমবেত হয়েছিলেন ভাঙনকবলিত পরিবারের শত শত মানুষ। সবার মুখে একটি স্লোগান, ‘হামরাগুলা ইলিপি-টিলিপ চাই না, ভাঙনরোধে বাঁধ চাই। হামাক বাঁধ দিলে হামরাগুলা বাঁচি থাকির পামো।’

সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২

চরে ভাঙা-গড়ার জীবন

সোনাভান বেওয়ার বয়স ৯০ বছর ছাড়িয়েছে। চরের মাটিতে জন্মেছেন, চরেই বেড়ে উঠেছেন। বিয়েও হয়েছে চরে। স্বামী মোজা মিয়াকে হারিয়েছেন ২৫ বছর আগে। তাদের সংসারে ৪ ছেলে ও ৩ মেয়ে। ছেলেদের আলাদা আলাদা সংসার।

জুন ২৯, ২০২২
জুন ২৯, ২০২২

লালমনিরহাটে ধরলার পানি বিপৎসীমার ১২ সেমি উপরে

উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে গত ২৪ ঘণ্টায় ধরলা নদীর পানি ৭০ সেন্টিমিটার বেড়েছে।

জুন ২৪, ২০২২
জুন ২৪, ২০২২

কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট: বন্যার পানি কমার পর ব্রহ্মপুত্র-তিস্তা-ধরলায় ভাঙন

নদ-নদীর পানি কমায় কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলার বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে। রাস্তা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া বানভাসিরা বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন।

জুন ২৩, ২০২২
জুন ২৩, ২০২২

ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৩৭ সেমি, ধরলার ২০ সেমি উপরে

কুড়িগ্রামের চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি কমে বিপৎসীমার ৩৭ সেন্টিমিটার ও ধরলার পানি কমে সেতু পয়েন্টে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জুন ২২, ২০২২
জুন ২২, ২০২২

ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেমি, ধরলার ৪১ সেমি উপরে

কুড়িগ্রামের চিলমারী পয়েন্টে সামান্য কমে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জুন ২১, ২০২২
জুন ২১, ২০২২

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৫৫ সেমি, ধরলার ৪২ সেমি ওপরে

কুড়িগ্রামের চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ও কুড়িগ্রাম সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপৎসীমার ৪২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জুন ২০, ২০২২
জুন ২০, ২০২২

ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৫১ সেমি, ধরলার ৪৪ সেমি ওপরে

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদ ও ধরলা নদীর পানি আরও বেড়েছে। তবে তিস্তা নদীর পানি কমেছে।

জুন ১৯, ২০২২
জুন ১৯, ২০২২

ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৩২ সেমি, ধরলায় ২৭ সেমি, তিস্তায় ১ সেমি ওপরে

সব নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।