যাদের এভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে তাদের অনেকেই বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের নাগরিক।
এদের মধ্যে দুজন পুরুষ, চারজন নারী ও চারজন শিশু। তারা সবাই সাতক্ষীরার তালা উপজেলার শাহজাদপুর গ্রামের বাসিন্দা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা দেখেছি, এই পঞ্চগড় সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফ দ্বারা বাংলাদেশিদের নির্মমভাবে খুন করা হয়। সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এই ৫০ বছরে কোনো সরকার বন্ধ...
নারী ও শিশুসহ ওই ৭৭ জনকে আটক করেছে বিজিবি।
ভারত থেকে দেশের চার জেলার সীমান্ত দিয়ে অন্তত ৫৪ জনকে ‘পুশ ইন’ করার অভিযোগ উঠেছে।
আটক খুরশিদ আলম বলেন, ‘আমরা প্রায় ২০ বছর দিল্লিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেছি। ওখানেই আমাদের সন্তানদের জন্ম। কিন্তু কিছুদিন আগে ভারতীয় পুলিশ আমাদের আটক করে বিএসএফের হাতে তুলে দেয়। পরে তারা আমাদের...
ভারতকে প্রমাণ করতে হবে—তারা কী ধরনের প্রতিবেশী হতে চায়। মানবিক, নৈতিক নাকি অন্য কিছু? এই প্রশ্নের উত্তরই নির্ধারণ করবে দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ।
শনিবার ভোরে বিএসএফ তাদের পুশইন করে।
ভারত থেকে পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট ও মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে পুশ ইন করা ৫৪ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার সোনাইপুল এলাকায় নদীর তীর থেকে গত ২২ মে উমেদ আলী (৪৭), তার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৪১) ও তাদের তিন মেয়েকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বুধবার ভোরে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের সেখানে এনে জড়ো করে।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৪৯ জন পুরুষ, ৫৩ জন নারী ও ৫১ জন শিশু বলে জানা গেছে।
তাদের কানাইঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
‘পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’
পুশ ইনের জন্য ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলা এমন যুদ্ধকালীন একটি সময়কেই বা কেন বেছে নেওয়া হলো?