প্রধানমন্ত্রী তার উন্নয়নের মূলমন্ত্র তুলে ধরে বলেছেন, কী পেলাম, না পেলাম সেই চিন্তা করেনি। ভবিষ্যৎ কী সেই চিন্তাও করি না।
কৃচ্ছতা সাধনের ফলাফলটা হচ্ছে, হয়তো আমাদের জিডিপি যেটা গতবার পেয়েছিলাম, তার চেয়ে কিছুটা কমবেই। সেটাও আমরা পরবর্তীতে উত্তরণ ঘটাতে পারব, সে বিশ্বাস আছে
প্রধানমন্ত্রী ছোট প্রকল্প গ্রহণের পরিবর্তে জেলা ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানান পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিৎ কর্মকার।
‘ফখরুলের জবাব ডোনাল্ড লু তার বক্তব্যে পরিষ্কার করেছেন। এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।’
‘একইসঙ্গে সংঘাত ও রাজনৈতিক কারণে উপদ্রুত ও বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর দিকে মনোযোগ দেওয়াও অত্যন্ত জরুরি বলে আমি মনে করি।’
আপনি যা-ই করেন—কিছুই ভালো লাগে না। একটা “কিছু ভালো লাগে না” গোষ্ঠীই আছে।
পহেলা আষাঢ় থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে বৃক্ষ রোপণের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের আশঙ্কার বিষয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
‘ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আমি একাই একমাত্র বোন। আমি বলছি, আমি একমাত্র বোন আছি, কাজেই আমার এটাই কথা সকলে এক হোন এবং এই ধরনের অন্যায়-অবিচার যেন আমাদের ওপর না হয় সেদিকে যাওয়ার জন্য সকলে সোচ্চার থাকবেন।’
প্রধানমন্ত্রী এ বছর রেকর্ড ৪০০ পুলিশ ও র্যাব সদস্যকে সম্মানজনক পুলিশ পদক তুলে দেন।
‘আমরা কৃষি ক্ষেত্রে শুধু ভর্তুকিই দিচ্ছি না, কৃষিও তো আমাদের দেয়। কাজেই সেদিকে লক্ষ রেখে সবাই যদি একটু কাজ করেন দেখবেন, বাংলাদেশ সেই পুকুর ভরা মাছ, গোলা ভরা ধান, ফুলে-ফসলে ভরে উঠবে বাংলাদেশ।’
‘গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে দেশ উন্নত হয়।’
‘মিউনিখ সফরে বাংলাদেশের শান্তির প্রতি অঙ্গীকার বলিষ্ঠরূপে প্রতিফলিত হয়েছে।’
‘আমাদের এই অঞ্চলে যে ব্যবসা-বাণিজ্য চলে সেটা যেন সংঘাতপূর্ণ না হয়।’
আগামী ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি মিউনিখে থাকার সময় শেখ হাসিনা নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
সরকার ভোগ্যপণ্যের মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সকল প্রকার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি উদ্যোগের প্রভাবে শিগগির মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে আশা করছি।'
‘আমরা মাত্র ৪৮টি সিটের জন্য যখন দেখলাম, এক হাজার ৫৫৩ জন; এটার মানে কী? একটা নারী জাগরণ ঘটে গেছে বাংলাদেশে।’
‘রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করেছিল এই কারণে যে, বঙ্গবন্ধুর রক্তের কেউ যেন আর কখনো ক্ষমতায় আসতে না পারে।’
এ সময় উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করতে ব্যবসায়ীদের বিশেষ মনোযোগ দেওয়ারও আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।