বাভারিয়ান দলটির কিংবদন্তিতে পরিণত হওয়া বিশ্বকাপজয়ী তারকার তরফ থেকে আসেনি এই সিদ্ধান্ত। বরং জার্মান বুন্দেসলিগার পরাশক্তিরাই আর চুক্তি নবায়ন করতে আগ্রহী হয়নি তার সঙ্গে।
সুইজারল্যান্ডের নিয়নে অবস্থিত ইউরোপের সর্বোচ্চ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফার সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলোর ড্র।
প্লে-অফের টিকিট পাওয়া ১৬টি ক্লাবের জন্য পয়েন্ট তালিকার ভিত্তিতে আগে থেকেই চারটি গুচ্ছ নির্ধারিত। সেটা অনুসারে, ম্যান সিটি (২২তম) বা সেলটিক (২১তম) মুখোমুখি হবে রিয়াল (১১তম) বা বায়ার্নের (১২তম)।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুই পরাশক্তির সাক্ষাতে নয় বছর পর জয়ের মুখ দেখল কাতালানরা।
তীব্র শব্দে মাঝে মাঝে আর্জেন্টাইন গোলরক্ষকের কান রীতিমতো ঝালাপালা হয়ে যাচ্ছিল!
এতদিন জার্মানির চারটি করে ক্লাব প্রতি মৌসুমে ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব আসরে জায়গা পেত।
জোড়া গোল করে খাদের কিনারায় থাকা দলকে নাটকীয়ভাবে পৌঁছে দিলেন কাঙ্ক্ষিত ঠিকানায়। ম্যাচের পর স্প্যানিশ স্ট্রাইকার বললেন, তার সবচেয়ে সুন্দর স্বপ্নও এতটা আনন্দদায়ক ছিল না।
২-১ গোলে পিছিয়ে থাকা বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে বল জালে পাঠান মাটাইস ডি লিখট। কিন্তু আগেই লাইন্সম্যানের অফসাইডের পতাকা উঠে যায়, বেজে যায় রেফারির বাঁশি।
স্বাগতিকদের হয়ে গোল করেন লেরয় সানে ও হ্যারি কেইন।
দুই দলের পয়েন্ট সমান হলেও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় ফের শিরোপা জেতার উল্লাসে মাতল বাভারিয়ানরা।
প্রথম লেগে নিজেদের মাঠ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে বাভারিয়ানদের ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল সিটি। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ক্লাবটি।
বায়ার্ন মিউনিখকে ঘরের মাঠে ৩ গোলে বিধ্বস্ত করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি ফাইনালের পথে অনেকখানি এগিয়ে গেছে ম্যানচেস্টার সিটি। তবে বায়ার্ন কোচ টমাস টুখেল দমে যাওয়ার পাত্র নন
সুইজারল্যান্ডের নিয়নে অনুষ্ঠিত হয়েছে ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব আসরের শেষ আটের ড্র। এই পর্বের পাশাপাশি নিশ্চিত করা হয়েছে সেমিফাইনাল ও ফাইনালের গতিপথ।
লম্বা সময়ের জন্য চোটে পড়া নেইমারের অনুপস্থিতিতে মেসি ও এমবাপের কাঁধে ছিল বাড়তি দায়িত্ব। কিন্তু নিজেদের সামর্থ্যের প্রতি সুবিচার করতে ব্যর্থ হন তারা। ফলে আরও একবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের স্বপ্ন...