আট বছর পর বিশ্বকাপের শিরোপা পুনরুদ্ধার করল অস্ট্রেলিয়া।
আহমেদাবাদে রোববার ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালের প্রথম ভাগে হলো বেশ কয়েকটি কীর্তি।
অজিদের হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ শিরোপা উঁচিয়ে ধরবে ভারতীয়রা, এমন প্রত্যাশা করছেন শচিন।
এত বেশি রান, ছক্কা, চার, সেঞ্চুরি— বিশ্বমঞ্চে আগের কোনো আসরেই দেখা যায়নি।
ওয়ানডে সংস্করণ নিয়ে অনেক অহংকার ছিল বাংলাদেশ দলের। বাকি দুই সংস্করণে হাবুডুবু খেলেও ৫০ ওভারের ক্রিকেট বাংলাদেশ নিজেদের যথেষ্ট সমীহ করার মতন দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিল। সেই অহংবোধে এবার বিশ্বকাপ...
দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত দুটি দলই এবার দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলে চলেছে বিশ্বকাপে।
ইডেন গার্ডেন্সের গ্যালারিতে বেশিরভাগ সমর্থকই ছিলেন বাংলাদেশের পক্ষের। কিন্তু খেলার একটা পর্যায়ে লাল-সবুজ জার্সি পরা এসব দর্শকই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের দিকে ছুঁড়ে দিতে থাকেন কটু মন্তব্য।
ইডেনে শনিবার কমলা জার্সির উৎসবের মাঝে নীল বেদনায় পুড়েছে বাংলাদেশ দল। আইসিসি সহযোগী সদস্য দেশ নেদারল্যান্ডসের কাছে ৮৭ রানের বিশাল ব্যবধানে হেরে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে খারাপ পারফর্ম করা দল।
প্রথম ম্যাচের জয়ের পর বাংলাদেশের ঝুলিতে শুধুই শূন্যতার হাহাকার।
মাঠে এতটা সময় কাটালে ক্র্যাম্প হওয়া বা পেশিতে টান লাগা অস্বাভাবিক নয়। রিজওয়ানের ক্ষেত্রে ঠিক সেটাই ঘটে।
এক ম্যাচে চার চারটি সেঞ্চুরি, সে তো বিরল!
বোলিংয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১ ওভার কম সম্পন্ন করতে পারে বাংলাদেশ।
৩৪৪ রান তুলেও যে রেহাই পেল না শ্রীলঙ্কা! পাকিস্তান লক্ষ্যে তো পৌঁছে গেলই, সেটাও ১০ বল হাতে রেখে।
প্রধান কোচ, টেকনিক্যাল পরামর্শক ও টিম ডিরেক্টর। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ অভিযানে আছে এই তিন পদ। তাদের কার ভূমিকা আসলে কি তা নিয়ে কখনো স্পষ্ট কিছু বলেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
গত দুই বছরে বাংলাদেশের পেস আক্রমণ এনেছে দারুণ সব সাফল্য। ধারাবাহিকভাবে প্রভাব রেখেছে দলের জয়ে। তবে বিশ্বকাপে প্রথম দুই ম্যাচে সেই পেসাররাই ছিলেন বিবর্ণ।
পরিকল্পনা ভালো থাকলেও তা বাস্তবায়ন করতে পারেননি টাইগাররা
নিজেদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে বেশ অহং ছিল বাংলাদেশের। দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে ভালো করলেও বড় আসরে বড় প্রতিপক্ষের বিপক্ষে পরীক্ষা ছিল বাকি। প্রথম পরীক্ষায় পড়ে ফল মিলল বেশ হতাশার। ইংল্যান্ডের সামনে পড়ে...
বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের কাছে ধরাশায়ী হলো তারা।
৬৫ বলে মেন্ডিসের সেঞ্চুরির পর সাদিরা সামারাবিক্রমাও সেঞ্চুরি হাঁকালেন।