এদের মধ্যে একজন এখন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে পাইলট হিসেবে কর্মরত, একজন স্কাই ক্যাপিটাল এয়ারলাইনসে ‘চেক পাইলট’ হিসেবে নিয়োজিত। আরেকজন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসে কর্মরত ছিলেন।
অভ্যন্তরীণ তদন্তে বেবিচকের ইস্যুকৃত অন্তত ১৪৪টি পাইলট লাইসেন্সের সঙ্গে জড়িত গুরুতর অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে।
বেবিচক জানিয়েছে, সাধারণ যাত্রী, বিমানবন্দরে কর্তব্যরত কর্মীসহ এয়ারলাইনসের ক্রুদের এসব নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
গত দুই সপ্তাহে ঢাকা বিমানবন্দরের এই ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে মানুষকে ফেসবুকের একাধিক গ্রুপে প্রশংসা করে পোস্ট দিতে দেখা গেছে।
এগুলো হলো-রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, নভোএয়ার, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও জিএমজি এয়ারলাইনস।
এভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক) অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।
‘আমরা চেয়েছিলাম অক্টোবরের মধ্যে নিউইয়র্ক ফ্লাইট চালু করতে। তবে ফ্লাইটের অনুমতির ক্ষেত্রে এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানকে আবেদন করতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে জাপান। তাদেরই এ কাজ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।'
গত ৪ ও ৫ জুলাই বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি দলের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
শিগগিরই ঢাকা-নিউইয়র্ক ফ্লাইট চালু হবে বলে আশা করছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাগেজ অব্যবস্থাপনা এবং বিমানবন্দর-এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অসদাচরণ নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন যাত্রীরা।