পুতিন জানান, রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করে ট্রাম্প এটাই প্রমাণ করেছেন যে তিনি শান্তি চান।
কারাসিন বলেন, ‘আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই আলোচনায় যুক্ত করব। সর্বোপরি, জাতিসংঘ ও সুনির্দিষ্ট কিছু দেশ এতে যুক্ত হবে।’
জেলেনস্কি জানান, ওয়াশিংটন ও কিয়েভের মধ্যে আংশিক যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে মতৈক্য হয়েছে, তার ফলে দ্রুত বিদ্যুৎকেন্দ্র, বন্দর ও রেল পরিষেবার ওপর হামলা বন্ধ হবে।
ট্রাম্প জানান, যুদ্ধরত দুই পক্ষের মধ্যে ‘কিছু সুনির্দিষ্ট সম্পদ ভাগাভাগি করে নেওয়ার’ বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইতিবাচক বলে তারা মনে করছেন।
এমন সময় সৌদি আরবে এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে যখন রাশিয়া ও ইউক্রেন, উভয়ই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে। অপরদিকে, ইউক্রেনকে সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য সহায়তা বন্ধ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাতভর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই হোটেলের পাশাপাশি ১৪টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, একটি ডাকঘর, প্রায় দুই ডজন গাড়ি, একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ১২টি দোকান ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া বক্তব্যে জেলেনস্কির কাছ থেকে পাওয়া চিঠি পড়ে শোনান ট্রাম্প।
তৎকালীন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সহায়তার অনুমোদন দেন। সে সময় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, তারা ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন জুগিয়ে যাবে’।
বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে ইউক্রেনের ভাগ্য নির্ধারণের আলোচনায় অংশ নেওয়ারই সুযোগ পাবে না কিয়েভ।
‘আমি খুব সহজেই এই চুক্তি করাতে পারতাম। কিন্তু জেলেনস্কি সিদ্ধান্ত নিলেন যুদ্ধ করার।’
রাশিয়া ১৯৯১ সাল থেকে ইউক্রেন হয়ে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ করে আসছিল।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
হামলার পর রাশিয়া এক লাখ ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে গেছে।
যুদ্ধবিমান পাঠানোর ঘোষণার পাশাপাশি, ন্যাটোর পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইউক্রেনের সদস্যপদের আবেদনের অনুমোদন প্রক্রিয়ার গতি বাড়ানো হবে।
৭৫ বছরে পা দিয়েছে সামরিক প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটো। এ আর সে সময়েই ওয়াশিংটনে শুরু হয়েছে ন্যাটোর সম্মেলন।
রাশিয়াকে এই বৈঠকে ডাকা হয়নি এবং চীন এই বৈঠক বয়কট করে।
সরাসরি নাম উল্লেখ না করলেও জেলেনস্কি বলেন, অন্যান্য অনেক দেশের ওপর সম্মেলনে অংশ না নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে চীন।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদেশের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে বৈধভাবে উত্তর কোরিয়ার অন্য কোনো দেশের কাছে এ ধরনের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন নেই। এমন কী, এ ধরনের অস্ত্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সূক্ষ্ম ইলেকট্রনিক...