ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে যে নতুন নতুন সুযোগ আমাদের সামনে উন্মুক্ত হয়েছে, সেগুলোকে উদযাপনের পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে আমাদেরকে ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার দিকে নজর দিতে হবে।
আওয়ামীলীগ শাসনামলে ব্যক্তিক ও সামাজিক সম্পর্কের ধরে ছিল গভীর ভাটল। গ্রামসম্পর্কের স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। ভিলেজ পলিটিক্স চরম মাত্রা লাভ করেছিল।
এই শহর-এই দেশে, আমরা যারা বেঁচে আছি ধ্রুব এষ-এর সময়ে আমাদের কতোই না সৌভাগ্য যে আমরা এরকম একজন মানুষকে চোখের সম্মুখে কিংবা কিছুটা আড়ালে আবডালে নাজেল হতে দেখছি।
এই সিনেমার পরিচালক সঞ্জয় সমদ্দার। নতুন সিনেমা মুক্তি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে মিম কথা বলেছেন দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে।
আজ সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম থেকে রওনা দিয়ে যাত্রীবিহীন পরিদর্শন ট্রেনটি দুপুর ১২টায় চন্দনাইশের দোহাজারী পৌছায়। ট্রেনটি দেখতে রেললাইনের দুই পাশে ভিড় জমান সববয়সী মানুষজন। ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন নারী-শিশুরা।
যীশুও ছিলেন ঈশ্বরের নির্বাচিত এবং প্রিয়তম একজন মানুষ। তবু তাকে কেন ক্রুশবিদ্ধ হতে হলো? এই মিথ আমাদের কী ইশারা দেয়? মিথ হলো এমনই এক বিষয় যেখানে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্নই নেই, বরং আছে ইশারা ও ইঙ্গিত।
কুঁকড়ে ওঠা মেট্রোপলিটন মন দরদের ঠিকানা খুঁজে পায় তার গানে। করপোরেট পুঁজি আর রাষ্ট্রীয় আধিপত্যের নগরে, শহরতলিতে যারা বিচ্ছেদের ক্লান্ত দ্বীপে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন, সুমনের গান হয়ে ওঠে তাদের গান।
বিদ্যা সিনহা মিম বাংলাদেশ ও ভারতীয় বাংলা সিনেমায় অভিনয় করে পেয়েছেন ব্যাপক জনপ্রিয়তা। ‘আমার আছে জল’ সিনেমার জন্য পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার। গত বছর পরাণ সিনেমা দিয়ে দারুণভাবে আলোচনায় ছিলেন। এ ছাড়া,...
বর্জ্যের ভাগাড়ে ভিড় করা সফেদ বকগুলো ঠিক জীবনের খোঁজে এখানে এসেছে কি না, তা জানা যায় না। তবে বেঁচে থাকার খাবার খোঁজাই যে এদের উদ্দিষ্ট, তা মোটামুটি নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
কুঁকড়ে ওঠা মেট্রোপলিটন মন দরদের ঠিকানা খুঁজে পায় তার গানে। করপোরেট পুঁজি আর রাষ্ট্রীয় আধিপত্যের নগরে, শহরতলিতে যারা বিচ্ছেদের ক্লান্ত দ্বীপে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন, সুমনের গান হয়ে ওঠে তাদের গান।
বিদ্যা সিনহা মিম বাংলাদেশ ও ভারতীয় বাংলা সিনেমায় অভিনয় করে পেয়েছেন ব্যাপক জনপ্রিয়তা। ‘আমার আছে জল’ সিনেমার জন্য পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার। গত বছর পরাণ সিনেমা দিয়ে দারুণভাবে আলোচনায় ছিলেন। এ ছাড়া,...
বর্জ্যের ভাগাড়ে ভিড় করা সফেদ বকগুলো ঠিক জীবনের খোঁজে এখানে এসেছে কি না, তা জানা যায় না। তবে বেঁচে থাকার খাবার খোঁজাই যে এদের উদ্দিষ্ট, তা মোটামুটি নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
সমুদ্রের গভীরতা থেকে আর্কটিক বরফ পর্যন্ত সর্বত্র প্লাস্টিকের ঝুঁকি রয়েছে। সুতরাং সুন্দরবন এর ব্যতিক্রম হবে বলে আশা করা যায় না।