‘আজকে দুই নেতা প্রমাণ করলেন যে, বাংলাদেশের মানুষ এখনো প্রয়োজনের সময়ে ঐক্যবদ্ধ হতে পারে এবং নেতারা নেতৃত্ব দিতে পারেন।’
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তবতার ভিত্তিতে এই বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের বরাবরই দাবি ছিল, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চেয়েছিলাম। জনগণের প্রত্যাশাও তাই ছিল। জনগণের এই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।’
নেতাকর্মীদের যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, আমরা আগেই স্পষ্ট করে বলেছিলাম যে, আইনি প্রক্রিয়াতেই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব ও উচিত।
‘পুলিশ কর্তৃপক্ষকে বলতে চাই, তারা যেন রাস্তায় কাউকে দাঁড়াতে না দেন।'
‘আজকের বৈঠকটি ছিল চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক। একটা পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে আরেকটা দেশের পলিটিক্যাল পার্টির মিটিং।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সময়টা আমাদের পরীক্ষার সময়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সময়টা আমাদের পরীক্ষার সময়।
তিনি বলেন, কিছু কিছু মানুষ, কিছু দল, কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে ১৯৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না।
তিনি বলেন, এই চক্রান্তের উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশকে আবার অস্থিতিশীল করা।
তিনি বলেন, নির্বাচনের পর জনপ্রতিনিধিরা দেশ পরিচালনার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে।
নারীদের বিভিন্নভাবে হেনস্থার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে নিন্দা জানিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গতকাল চিকিৎসকের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
‘শেখ হাসিনার পতনের পর দেশের মানুষ আশা করেছিল অতি দ্রুত তারা ভোট দিতে পারবেন, তাদের কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্র ফিরে পাবেন। কিন্তু এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো উদ্যোগ আমরা দেখতে পারছি না।’
বর্ধিত সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেছেন, বিভিন্ন রকম প্রশ্ন তুলে একটা নৈরাজ্যের দিকে দেশকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
জনসমর্থন ছাড়া কোনো সংস্কার সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকার চেষ্টা করছে কিছু কাজ শেষ করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের। কিন্তু এর মধ্যেই কিছু সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে মানুষের মধ্যে। সেই সন্দেহটা হচ্ছে আদৌ তারা নির্বাচন...