আজ সকালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারতের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন দেশে আসবেন কবে, এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যতটুকু শুনেছি, আমি পুরোপুরি নিশ্চিত না… এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে তিনি দেশে ফিরবেন।’
জনগণকে ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে ‘দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের একই কথা বলেছি আমরা। সংস্কার তো অবশ্যই করতে হবে… কিন্তু সংস্কারটা যত দ্রুত করা যায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নতুন করে বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে সবাই একটা আশার আলো দেখছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সবাই এই কথাটা বলছেন। এটার জন্য সবার আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন। বাসযোগ্য দেশ তৈরি করবার জন্য আমরা সবাই...
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা আশা করব, খুব দ্রুত এই সংস্কারের ন্যূনতম ঐক্যমত্য তৈরি হবে। সেটার ওপর ভিত্তি করে অতিদ্রুত জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের দল গঠনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সরকারে কিছু থাকবেন, আবার কিছু লোক সরকারের সহায়তায় দল গঠন করবেন এটা হতে পারে...
সরকার ও প্রশাসনে আওয়ামী দোসররা ঘাপটি মেরে থেকে রক্তাক্ত ঘটনা ঘটাচ্ছে কি না সেটি নিয়ে গভীর অনুসন্ধান জরুরি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফরখরুল বলেন, ‘উনি (অধ্যাপক ইউনূস) যতগুলো সংস্কারের মধ্যে হাত দিয়েছেন, অতগুলো সংস্কার করতে গেলে ১০ বছরের মধ্যেও শেষ হবে না। আর সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। দুবছর আগে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা...
‘যুবকরা এখনো জানে না ভোট কী। আমাদের আওয়ামী লীগের ভাইরা ভোটটা দিয়েছেন, বলে দিয়েছেন—তোরা আসিবার দরকার নাই, মুই দিয়ে দিনু। স্লোগান ছিল—আমার ভোট আমি দিব, তোমার ভোটও আমি দিব।’
২১ ডিসেম্বরের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল খালেদা জিয়ার।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা সব সময় আশাবাদী। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সহযোগিতা করছি। আশা করি, খুব দ্রুত জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে।'
লন্ডনে এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ এক বিবৃতিতে বলেন সহকারী হাইকমিশনে হামলা ভিয়েনা কনভেনশনের সুস্পষ্ট বরখেলাপ।
শত্রুরা পেছন থেকে দেশকে আবার অস্থির করে তুলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র করছে, সুযোগ নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে অভিযোগ তুলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের জনগণ আর ফ্যাসিবাদ-আধিপত্য মেনে নেবে না।
‘খালেদা জিয়া অসুস্থ। তাকে সহসাই চিকিৎসার জন্য বিলেত পাঠানো হবে।’
‘অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক, হাসিনা আবার ফিরে আসুক চাই না’
‘আপনারা সবাই সজাগ থাকবেন, সতর্ক থাকবেন। বিপদ শেষ হয়ে যায়নি। নতুন করে বিপদ আসার সম্ভাবনা আছে। গণতন্ত্রকে আবার আঘাত ও নষ্ট করার চক্রান্ত চলছে।’