অপারেশনাল ও স্ট্রাটেজিক নেসেসিটির জন্য পৃথিবীর যেকোনো দেশের রাজধানীতে বিমানঁঘাটি অত্যাবশ্যক বলে জানিয়েছে বিমান বাহিনী।
চলে গেল সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী আয়ান
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের বিশেষায়িত চিকিৎসা সেবা দিতে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছে কয়েকটি বিদেশি মেডিকেল টিম।
কিন্তু এই দুর্ঘটনাগুলো প্রতিরোধযোগ্য। প্রয়োজন শুধু সংঘবদ্ধ ইচ্ছা, সুসংগঠিত পরিকল্পনা আর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন।
স্কুলের অফিস সহকারী মাসুমা আজ সকাল সোয়া ১০টার দিকে মারা যান
তার নাম জারিফ ফারহান (১৩)। সে স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি ভার্সনের শিক্ষার্থী ছিল।
১০ জনের অবস্থা সিভিয়ার এবং ২৫ জন ইন্টারমিডিয়েট পর্যায়ের রোগী।
‘শ্বাসনালীসহ তার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।’
১০ বছর বয়সী আয়মান আজ শুক্রবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মৃত্যুবরণ করে।
‘তৌকির একজন মেধাবী পাইলট ছিল। কেন আমরা এমন চৌকস পাইলটদের হারাব? কেন আমাদের মায়েদের বুক খালি হবে?’
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বড় বোনের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামে তাকে দাফন করা হয়।
ঢাকায় একটা স্ট্রং এয়ারবেজ থাকা খুবই দরকার বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিমানটি বিধ্বস্তের সময় মাহরীন চৌধুরী ঘটনাস্থলে ছিলেন। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করতে গিয়ে তিনি গুরুতর দগ্ধ হন।
গতকাল যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর আমিনুল ইসলাম জনির স্ত্রী লামিয়া আক্তার সোনিয়া ছুটে যান মাইলস্টোন স্কুলে। তাদের মেয়ে জায়রা সেখানকার তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এই সময় শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ও প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান রায়হান জনস্বার্থে এই রিট দাখিল করেন।
শিক্ষার্থীদের অনেকেই অভিভাবকদের নিয়ে প্রিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এসেছেন। তাদের চোখে-মুখে ভয়, আতঙ্ক আর কষ্টের ছাপ। অনেকে চুপ করে ভবনটির দিকে তাকিয়ে আছে।
‘নির্ভুল তালিকা প্রকাশে সরকার, সেনাবাহিনী, বিদ্যালয় ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। এখনো কেউ নিখোঁজ রয়েছে কি না, তা বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রি খাতা ও অন্যান্য নথি থেকে যাচাই করে দেখা হচ্ছে।’
‘রক্তের অভাবে কেউ কষ্ট পাচ্ছে, আর আমরা ঘরে বসে থাকব—এটা তো হয় না। তাই ছুটে এসেছি।’